ভাবসম্প্রসারণ: স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
অধ্যাবসায় রচনাস্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন এই শিরোনামে আজকের আর্টিকেলে
একটি ভাবসম্প্রসারণ লিখতে চলেছি। মহান স্বাধীনতা সম্পর্কে গুরুত্ব ও তাৎপর্য ফুটে
উঠবে ভাবসম্প্রসারণটিতে।প্রিয় পাঠক, মূলত স্বাধীনতা অর্জন করা যতটুকু কঠিন ও কঠোর কাজ তার চেয়ে বহুগুণে
কঠিন হচ্ছে এই স্বাধীনতা অর্জনের পর তা রক্ষা করার কাজটি। তাই দেরি না করে চলুন
শুরু করি ভাবসম্প্রসারণটি লিখা।
ভাবসম্প্রসারণ-১ঃ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
মূলভাবঃ স্বাধীনতা অর্জন করা কঠিন হলেও, স্বাধীনতা রক্ষা করা আরো
কঠিন কাজ। স্বাধীনতার শত্রুরা সব সময় এর ক্ষতি করার জন্য তৎপর
থাকে। তাই স্বাধীনতার মর্যাদা ও খুলল রাতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ সতর্ক থাকতে
হয়।
ভাবসম্প্রসারণঃ স্বাধীনতা মানুষের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান অধিকার। এটি
যে কোন জাতির জন্য এক গর্বের বিষয়। কিন্তু এই স্বাধীনতা লাভ করা যতই কষ্টের হোক
না কেন তা রক্ষা করাই হলো প্রকৃত চ্যালেঞ্জ। ইতিহাস সাক্ষী যে প্রতিটি জাতি
স্বাধীনতা অর্জনের জন্য বহু ত্যাগ স্বীকার করেছে, অনেক রক্ত ঝরিয়েছে। কিন্তু
অর্জিত স্বাধীনতাকে ধরে রাখার মর্যাদা ও গৌরব ধরে রাখা আরো কঠিন, কারণ স্বাধীনতার
শত্রুরা কখনোই এই স্বাধীনতাকে নির্বিঘ্নে কখনো উপভোগ করতে দেয় না। স্বাধীনতার
শত্রুরা সব সময় স্বাধীনতাকে হুমকির মুখে ফেলে। একটি দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তার
দায়িত্ব আরো বাড়ে। তখন সেই দেশের মানুষের মূল লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় স্বাধীনতার
শত্রুদের মোকাবেলা করা। দেশের ভেতরে ও বাইরে সকল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে অর্থনৈতিক
উন্নতি, সামাজিক শৃঙ্খলা এবং ন্যায়পরায়ণ রাষ্ট্র ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে না
পারলে স্বাধীনতা ম্লান হয়ে যায়। স্বাধীনতার অর্জনকে সমুন্নত রাখতে হলে সবার
মধ্যে ঐক্য ও দেশপ্রেম বজায় রাখা অপরিহার্য। কেবলমাত্র ঐক্যবদ্ধ ও সুশৃংখল জাতি
স্বাধীনতাকে সমুন্নত রাখতে পারে।
আরো পড়ুনঃ ইসলামে শিক্ষার গুরুত্ব - শিক্ষার গুরুত্ব নিয়ে বক্তব্য
অতএব স্বাধীন রাখার জন্য প্রত্যেক নাগরিকের দায়িত্ব হলো দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে
সতর্ক ও সচেতন থাকা। অর্জিত স্বাধীনতা যেন কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে
বিশেষ লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন।
ভাবসম্প্রসারণ-২ঃ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
মূলভাবঃ স্বাধীনতা একটি জাতির অমূল্য সম্পদ, যা রক্ষা করতে
ঐক্য, দেশপ্রেম এবং দায়িত্বশীল আচরণ অপরিহার্য। অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক
শত্রুদের মোকাবেলায় সতর্ক থেকে দেশের অগ্রগতি নিশ্চিত করায় স্বাধীনতার আসল
উদ্দেশ্য। একতাবদ্ধ প্রচেষ্টার মাধ্যমেই স্বাধীনতা একমাত্র অর্থবহ হয়।
ভাবসম্প্রসারণঃ স্বাধীনতা একটি জাতির জন্য অমূল্য সম্পদ এবং মানুষের
জীবনে এটি অত্যন্ত প্রয়োজনীয় অধিকার। এটি অর্জন করতে যে সংগ্রাম ও ত্যাগের
প্রয়োজন হয় তা যেমন বিশাল তেমনি স্বাধীনতাকে টিকিয়ে রাখার কাজ আরো কঠিন ও
দায়িত্বপূর্ণ। অনেক রক্ত, ত্যাগ ও অদম্য সাহসের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জন
করা সম্ভব হয়। কিন্তু স্বাধীনতা অর্জিত হওয়ার পর এর মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখা
এবং এর গৌরব রক্ষা করা আরো চ্যানেলঞ্জিং। কারণ, স্বাধীনতা অর্জনের পরেও একটি
জাতির অভ্যন্তরে এবং বাইরে অনেক শত্রু ও ষড়যন্ত্রকারী থাকে যারা স্বাধীনতাকে
হুমকির মুখে ফেলে দিতে চায়। তারা সব সময় একটি সুযোগের অপেক্ষায় থাকে যাতে দেশের
স্থিতিশীলতা নষ্ট করা যায় এবং স্বাধীনতার ওপর আঘাত আনা যায়।
স্বাধীনতা লাভের পর একটি দেশের জন্য বড় দায়িত্ব হয়ে দাঁড়ায় অর্থনৈতিক ও
সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। একটি স্বাধীন দেশকে সব দিক থেকে শক্তিশালী
হতে হয়, যাতে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সব শত্রুকে প্রতিহত করা
যায়। স্বাধীনতার শত্রুরা সাধারণত দেশের ভিতরেও বাইরে দুই জায়গায় বিরাজমান
থাকে। ভেতরের শত্রুরা জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরি করে দেশের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করতে
চায়, আর বাইরের শত্রুরা সরাসরি আক্রমণ কিংবা ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে দেশের
স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে পারে। তাই স্বাধীন জাতির মানুষদের দায়িত্ব হল ভেতরের
ও বাইরের শত্রুদের প্রতি সদা সতর্ক থাকা এবং দেশের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন
করা।
স্বাধীনতার আসল শক্তি হলো জাতির ঐক্য ও দেশপ্রেম। স্বাধীনতা রক্ষার জন্য
জাতিকে একতাবদ্ধ থাকতে হয়। যদি জনগণ দেশপ্রেমে উদবুদ্ধ ও অনুপ্রাণিত হয় এবং
ঐক্যবদ্ধ থাকে, তবে কোনো শত্রুই স্বাধীনতাকে বিপন্ন করতে পারবে
না। স্বাধীনতার পর প্রতিটি নাগরিকের উচিত দেশের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন
করা এবং সব ধরনের অপকৌশল ও কুকর্মীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করে তোলা। শুধু
স্বাধীনতা অর্জন করলেই দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না বরং সেই স্বাধীনতার গুরুত্ব
উপলব্ধি করে তা রক্ষা করাই প্রকৃত দায়িত্ব।
স্বাধীনতার পরে একটি দেশকে নতুন করে গড়ে তোলা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। দেশের
অর্থনৈতিক সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন কে টেকসই করতে হলে স্বাধীনতা রক্ষা করতে
হবে। দেশের জনগণের জীবনে অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা ও সামাজিক সুশাসন প্রতিষ্ঠিত
হলে স্বাধীনতার ফল পুরো জাতীই উপভোগ করতে পারবে। আর এজন্য দেশের সকল
নাগরিকের উচিত দেশকে সমৃদ্ধ করতে নিজ নিজ ক্ষেত্রে স্ব স্ব জায়গা থেকে কাজ করে
যাওয়া। একমাত্র এমনি একটি জাতি তাদের স্বাধীনতা অর্জন করে তা রক্ষা করতে
পারবে।
স্বাধীনতা লাভের পর দেশের প্রতিটি নাগরিকের প্রয়োজন নিজেদেরকে শিক্ষিত,
দায়িত্বশীল ও আত্মপ্রত্যয়ী করে গড়ে তোলা। কারণ, শিক্ষার মাধ্যমে
সচেতনতা তৈরি হয় এবং সচেতন জাতি নিজেদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন থাকতে
পারে। দেশের উন্নতির জন্য সবাইকে পরিশ্রমী হতে হবে এবং দেশের প্রতি ভালোবাসা
ও আত্মত্যাগের মনোভাব রাখতে হবে। স্বাধীনতা অর্জনের জন্য যেমন অস্ত্র হাতে
যুদ্ধে নামা দরকার হয়েছিল, তেমনি স্বাধীনতা রক্ষার জন্য দেশের শিক্ষিত সচেতন ও সৎ
নাগরিকদের দেশের উন্নয়নের কাজে এগিয়ে আসতে হবে।
সর্বপোরি, স্বাধীনতার মর্ম ও উদ্দেশ্য উপলব্ধি করা এবং স্বাধীনতাকে মর্যাদার
সঙ্গে রক্ষা করা প্রতিটি নাগরিকের পবিত্র দায়িত্ব। একমাত্র দেশপ্রেম ঐক্যের
মাধ্যমে একটি স্বাধীন জাতিকে উচিত তাদের স্বাধীনতাকে টিকিয়ে রাখা এবং এটিকে পুঁজি
করে স্বাধীন জাতির সাফল্যের দারপ্রান্তে পৌঁছানো সম্ভব।
ভাবসম্প্রসারণ-৩ঃ স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন
স্বাধীনতা মানুষের জীবনের একটি অমূল্য অধিকার, যা দীর্ঘ সংগ্রাম ও
আত্মত্যাগের মাধ্যমে অতীত হয়। স্বাধীনতার শুধু একটি শব্দ নয়, এটি
মানুষের অস্তিত্ব, মর্যাদা, এবং জীবন যাপনের মৌলিক ভিত্তি। যুগে
যুগে পরাধীন জাতিগুলো নিজের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য কঠিন সংগ্রাম
করেছে, অনেক রক্ত দিয়েছে এবং ত্যাগ স্বীকার করেছে। স্বাধীনতার জন্য
আত্মত্যাগীরা নিজেদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, শত্রুর বিরুদ্ধে নির্ভীকভাবে
লড়াই করেছেন। কিন্তু স্বাধীনতা অর্জন করার পরে এই সংগ্রাম শেষ হয়ে যায়
না।এই স্বাধীনতাকে রক্ষা করা একটি জাতির জাতীয় দায়িত্ব ও কর্তব্য যা অর্জন এর
চেয়েও অধিক বেশি দায়িত্ব ও গুরুত্বপূর্ণ।
স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে প্রতিটি দেশের অভ্যন্তরে ও বাইরে শত্রুরা তৎপর
থাকে। তারা দেশকে দুর্বল করে নিজের স্বার্থ হাসিল করতে চায়। ইতিহাসের
দিকে তাকালে দেখা যায় অনেক দেশ স্বাধীনতা অর্জনের পরও অভ্যন্তরীণ শত্রুর
ষড়যন্ত্রের কারণে আবার বিপর্যস্ত হয়েছে। এ ধরনের পরিস্থিতি এড়াতে স্বাধীন
জাতিকে সর্বদা সজাগ ও সতর্ক থাকতে হয়। নিজেদের মধ্যে স্থিতিশীলতা বজায়
রাখা, দেশপ্রেম ও পারস্পরিক সহমর্মিতা স্বাধীনতা রক্ষা করার জন্য অত্যন্ত
জরুরী। কারণ, দেশের জনগণের মধ্যে বিভেদ ও হিংসা থাকলে তা বাইরের
শত্রুদেরর সুবিধা নিতে সাহায্য করে। এজন্য সবাইকে একতাবদ্ধ থেকে দেশের
অগ্রগতিতে মনোযোগ দিতে হয়। স্বাধীনতা রক্ষার জন্য জাতির সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
যুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হলে দেশকে দ্রুত উন্নয়নের পথে নিয়ে যাওয়া
প্রয়োজন হয়ে পড়ে। যুদ্ধ শিক্ষা প্রযুক্তি এবং অর্থনীতিকে শক্তিশালী
করা স্বাধীনতার মজবুত ভিত্তি করে গড়ে তোলতে হয়। স্বাধীন জাতির সকলকে নিজ নিজ
দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে হবে, যেন দেশ উন্নত ও সুরক্ষিত
থাকে। দেশের সকল সম্পদ ও শক্তিকে যথাযথভাবে ব্যবহার করে দেশের স্থায়ী
উন্নতি নিশ্চিত করা অত্যন্ত দরকারি।অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা একটি দেশের স্বাধীনতার
মূল ভিত্তি হিসেবে কাজ করে, কারণ একটি দুর্বল অর্থনীতি সহজে বহিঃশত্রুর চাপের
কাছে হার মানতে বাধ্য হতে হয়।
স্বাধীনতা রক্ষার জন্য দেশের তরুণ প্রজন্মকে সঠিক শিক্ষা ও নৈতিকতার মাধ্যমে গড়ে
তোলা প্রয়োজন। তারা যেন দেশের ইতিহাস, সংগ্রাম এবং রক্তদান ও ত্যাগের মূল্য
বুঝে। তরুণরা দেশের ভবিষ্যৎ, তাদের হাত ধরেই এই দেশের উন্নতি ও অগ্রগতি নির্ভর
করে। শিক্ষার মাধ্যমে তারা দেশপ্রেম, সততা এবং দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে
গড়ে উঠবে। পাশাপাশি স্বাধীনতা রক্ষা করতে প্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানেও উন্নতি করতে
হবে।
স্বাধীনতার গুরুত্ব শুধু একটি জাতির জন্য নয়, বরং ব্যক্তিগত যেকোনো জীবনেও এটি
সমানভাবে প্রভাব ফেলতে হবে। প্রত্যেক ব্যক্তির চিন্তা মত প্রকাশ এবং জীবন যাপন
স্বাধীনভাবে করতে পারা একটি স্বাধীন জাতির স্বীকৃতি। তাই স্বাধীনতা রক্ষায় সবার
সচেতনতা, দায়িত্ব এবং আন্তরিকতার প্রয়োজন। দেশের প্রতিটি নাগরিককে দেশপ্রেমে
উদবুদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার মর্যাদা টিকিয়ে রাখার জন্য শপথ নিতে হবে
স্বাধীনতা মানে শুধু রাজনৈতিক স্বাধীনতা নয়, বরং এটি ব্যক্তির চিন্তার
স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা এবং জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মুক্তির প্রতীক। এই
মুক্তির অর্থ দেশের সকল নাগরিকের জন্য সমান অধিকার নিশ্চিত করন, সুষ্ঠু জীবন যাপন
এবং উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টি করা অতীব প্রয়োজনীয়। পরাধীনতা থেকে মুক্তি পাওয়ার
আনন্দ যেমন বিরাট, তেমনি অর্জিত স্বাধীনতা রক্ষা করার দায়িত্ব অত্যন্ত বড়।
আরো পড়ুনঃ ১২ টি Tense এর গঠন ও চেনার উপায় বিস্তারিত জানুন
অতএব, স্বাধীনতা রক্ষা করা এবং এর মর্যাদা অক্ষুণ্ণ রাখা আমাদের সবার দায়িত্ব ও
কর্তব্য। একমাত্র শক্তিশালী অর্থনীতি, সুশিক্ষিত প্রজন্ম এবং ঐক্যবদ্ধ
জাতির মাধ্যমেই স্বাধীনতার সুফল ভোগ করা সম্ভব।
আমাদের শেষ কথাঃ
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন সম্পর্কে ৩টি ভাবসম্প্রসারণ
লিখেছি। ভাবসম্প্রসারণ তটি প্রায় সমার্থক। শুধু শব্দের এদিক সেদিক করা হয়েছে।
প্রিয় পাঠক, আপনি যদি একজন ছাত্র বা ছাত্রী বা একজন স্বাধীনতা প্রিয় মানুষ হয়ে
থাকেন তাহলে স্বাধীনতা অর্জন করার ব্যাপারটি মোটা কঠিক হলেও তার চেয়ে অনেক বেশি
কঠিন হলো স্বাধীনতা রক্ষা করা।
তাই এর মর্যাদা অক্ষুণ্ণ ও টিকিয়ে রাখতে সচেষ্টি হৌন এবং অন্যকে সজাগ এ ব্যাপারে
সজাগ রাখুন। আরো এ রকম লেখাপড়া, অনলাইন ইনকাম এবং ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক আর্টিকেল
পেতে আব্দুন ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন
ইনশাআল্লাহ।
অধিক জিজ্ঞাসিত প্রশ্নোত্তরঃ FAQ
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন উক্তিটি কার?
কেউ বলেন আসিফ আকবরের, কেউ বলেন হুমায়ন আহমেদের।
স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে স্বাধীনতা রক্ষা করা কঠিন in english কি?
এর ইংরেজি হলো Freedom is harder to defend than to gain
স্বাধীনতার কয়েকটি উক্তি কি? লেখ
১।"স্বাধীনতা মানুষকে এমন শক্তি দেয় যা নিজের অধিকার এবং মর্যাদার জন্য লড়াই
শেখায়।"
২। "স্বাধীনতা মানে শৃঙ্খলা মুক্ত নয়, এটি নিজের মনের এবং চিন্তার স্বাধীনতা।"
৩। "যে জাতি স্বাধীনতার মূল্য বুঝতে পারে, তারাই নিজেদের ভবিষ্যত নিজ হাতে গড়ে
তোলে।"
আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url