মনকে শক্ত করার উপায়: ৭টি বিশ্বাস (সফলতা)

শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায়মনকে শক্ত করার উপায়: ৭টি বিশ্বাস সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে জানতে চলেছেন। Success - সফলতার জন্য Believe System বা বিশ্বাস মনের শক্তি ও জোর বাড়িয়ে দেয়। 
মনকে-শক্ত-করার-উপায়
Dear Reader, আপনি কি আপনার প্রচেষ্টা সফল হবে বলে আশা করেন, নাকি আপনি ভয় করেন যে সেগুলো ব্যর্থ হবে? জেনে রাখুন বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তাই বিশ্বাস নিয়ে নিম্নে সাতটি টপিকে কথা বলছি। চলুন দেরি না করে পড়া আরম্ভ করুন। ইনশাআল্লাহ!

পেজ সূচীপত্রঃ

মনকে শক্ত করার উপায় ৭ উপায়

মনকে শক্ত করার উপায় জানা সবার দরকার। কারণ আজকের দুনিয়াতে মনের জোর না থাকার জন্য সফলতাকে ছুঁতে পারেন, ব্যর্থ হয়। জন মিল্টন বলেছেন, " মন নিজের জায়গাতে থাকে এবং নিজের মধ্যেই স্বর্গকে নরক করে ফেলতে পারে আর নরক কে স্বর্গ।" প্রিয় পাঠক, সচেতনভাবে বা অবচেতনভাবে হোক আমরা যে জগতে বাস করি সে জগত আমরা নিজেরাই নির্বাচন করি। 

আরো পড়ুনঃ দুশ্চিন্তা দূর করার ইসলামিক উপায় - দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির সূরা

সুখ নির্বাচন করলে সুখ পাওয়া যায়। দুঃখ নির্বাচন করলে সেটাই পাওয়া যায়। মনের জোর এবং সফলতার উপায় বা মূলমন্ত্র হলো বিশ্বাস। বিশ্বাস ব্রেনকে সচল বা অচল করে দিতে পারে। মনকে শক্ত করার পথ, পরিণতি এবং ফলাফল গুলো জানা অত্যন্ত জরুরি বিষয় যেগুলো মনের শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। নিম্নে মাইন্ড বা মনকে শক্ত করার জন্য সাতটি বিশ্বাস নিয়ে আলোচনা করছি।

মনকে শক্ত করার উপায়: বিশ্বাস 1

সবকিছু একটি কারণ এবং উদ্দেশ্যের জন্য ঘটে এবং এটি আমাদের কিছু না কিছু দিয়ে যায়। সমস্ত সফল ব্যক্তিদের একটি অদ্ভুত ক্ষমতা থাকে, পুরো পরিস্থিতিতে কি সম্ভব আর তা থেকে কোন ইতিবাচক ফলাফল আসতে পারে, তারা সেদিকে মনোনিবেশ করতে পারে। তারা তাদের পরিবেশ থেকে যতই নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া পাল না কেন, তারা সর্বদা সম্ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে চিন্তা করেন। 

তারা মনে করেন যে সবকিছু একটি কারণে ঘটে এবং এটি তাদের কাজে লাগবে, আল্লাহ চাহে তো। তারা বিশ্বাস করেন প্রতিটি প্রতিকূলতার মধ্যে একটি সমতুল্য বা বৃহত্তর সম্ভাবনার বীজ রয়েছে। প্রিয় পাঠক, আমরা আপনাকে নিশ্চয়তা দিতে পারি যে যারা অসামান্য ফলাফল অর্জন করেন তারা এভাবেই চিন্তা করে থাকেন। 

তাই আপনিও মনের শক্তি বা জোর বাড়াতে এখানে যে  উপায়টি ফোকাসড সেটি হলো যা হওয়ার তা হবে মেনে নিতে হবে এবং সামনের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। ইংরেজিতে একটি কথা আছে না, Past is past, আরবীতে مضي ما مضي অর্থাৎ যা হওয়ার তা হয়ে গেছে সেটা আর ভেবে লাভ নেই, অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে ভবিষ্যট নিয়ে ভাব এবং পরিকল্পনা। 

মনকে শক্ত করার উপায়: বিশ্বাস 2

ব্যর্থতা বলে কিছু নেই, শুধু আছে নাতিজা বা রেজাল্ট বা বা ফলাফল। আমাদের সোসাইটির অনেক মানুষ আছেন যারা ব্যর্থতা নামক এই বস্তুটিকে দেখে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়। আমরা সবাই কোন না কোন পরীক্ষায় অসফল বা ব্যর্থ হয়েছি, হতাশা জন ক ঘটনার মধ্য দিয়ে গিয়েছি বা অকার্যকর হয়েছি, একটি ব্যবসায়িক প্লান খুব ভালোভাবে করেছি কিন্তু পরে সবকিছু উলটপালট হয়ে গেছে। 

সফলতা এবং ফলাফল বা এজাতীয় শব্দগুলো এমন শব্দ যেগুলো সাফল মানুষেরা দেখতে পায়। সাফল্য অর্জিত ব্যক্তিবর্গ ব্যর্থতা দেখেনা, এবং তারা ব্যর্থতাকে বিশ্বাস করে না। মানুষ সব সময়ই কোন না কোন রেজাল্ট পেয়ে থাকে। আমাদের সংস্কৃতি বা কৃষ্টি কালচারের গ্রেট সাকসেস ব্যক্তিরা যারা কখনো ব্যর্থ হয় না; বরং তারা এমন সব লোক যারা সর্বদা চেষ্টা করে এবং তাদের চেষ্টা অব্যাহত রাখে। 

এরপরেও যদি ব্যর্থ হয় তাহলে তারা সেখান থেকে ব্যর্থতার কারণ বের করে এই এক্সপেরিয়েন্স বা এক্সপেরিমেন্ট থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে নতুন পদক্ষেপে এগিয়ে যায় এবং তারা আবারও আধুনিক ফলাফল তৈরি করে। আমরা এখান থেকে বিশ্বাসের যে উপায়টা নিতে পারি তা হল যে কোন ক্ষেত্রে আমরা আমাদের চেষ্টাকে কন্টিনিউ বা চলমান রাখবো। যেকোনো পরিস্থিতিতে থেমে থাকবো না। বরং নতুন উদ্যমে পিছনের অভিজ্ঞতা শিক্ষা নিয়ে আগামীর কাজের মন দিতে হবে।

আব্রাহাম লিংকনের জীবন কাহিনী শুনেছেন বা কোথাও পড়েছেন? নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলো-
  • লোকটি ২১ বছর বয়সে তার ব্যবসায় ব্যর্থ হয়
  • ২২ বছর বয়সে আইনসভার রেসে পরাজিত হয়।
  • ২৪ বছর বয়সে আবারো ব্যবসায় ব্যর্থ হয়।
  • ২৬ বছর বয়সে তার প্রিয় মানুষটি মৃত্যুবরণ করে।
  • ৩৪ বছর বয়সে কংগ্রেশনাল রেসে বা দৌড়ে হেরে যায়।
  • ৩৬ বছর বয়সে আবারো কংগ্রেসনাল প্রতিযোগিতায় হেরে যায়।
  • ৪৫ বছর বয়সে সিনেটর পদে হেরে যায়।
  • ৪৭ বছর বয়সে ভাইস প্রেসিডেন্ট হওয়ার প্রচেষ্টায় ব্যর্থ হয়।
  • ৪৯ বছর বয়স আবারো সিনেটর পদে হেরে যায়
  • অবশেষে, ৫২ বছর বয়সে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। 
কি বুঝলেন, নিজের জীবনের সাথে মিলিয়ে নিয়ে উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে এগিয়ে চলুন এবং ফিউচারে ভালো কিছু করুন, হাজারো ঝড়-ঝাপটায় নিজেকে আটকিয়ে রাখা যাবে না। আবারো কাজ শুরু করুন এবং মটিভেটেড হওয়া যাবে এমন ব্যক্তিদের বাইয়োগ্রাফী বা জীবনী পড়ুন। তাহলে নিজেকে উৎসাহিত করে নতুনভাবে প্রেরণা নিয়ে অগ্রসর হতে পারবেন। 

মনকে শক্ত করার উপায়: বিশ্বাস 3

যাই ঘটুক না কেন তার দায়ভার নিজে গ্রহণ করুন। সফল নেতা এবং সফলতা অর্জনকারীদের মধ্যে আরেকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যে, তারা বিশ্বাস করেন যে তারা তাদের নিজেদের সফলতার সুন্দর একটি জগত তৈরি করতে পারবেন। আমরা বিশ্বাস করি আমাদের জীবনের অভিজ্ঞতা তৈরি হয় কাজের মাধ্যমে। 
মনকে-শক্ত-করার-উপায়-বিশ্বাস3
যদি আপনি তা বিশ্বাস না করেন, তাহলে ধরে নিন আপনি পরিস্থিতির করুনায় বাস করছেন। আপনি কোন বস্তু বা বিষয় নন যে, যেকোনো জিনিস আপনার সাথে ঘটে যাবে। যদি আমাদের বিশ্বাস থাকতো যে অন্য সংস্কৃতি বা পৃথিবী বা গ্রহ আছে, তাহলে আমাদের জানামাত্র সন্ধান শুরু করে দেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হত। 

বাহ্যিক শক্তির পণ্য হয়ে এখানে থেকে লাভ কি? আমাদের মতে দায়িত্ব নেওয়া একজন ব্যক্তির ক্ষমতা এবং পরিপক্কতার অন্যতম ও সেরা একটি ডিসিশন। দায়িত্ব নেওয়ার মাধ্যমে সব কিছু অর্জন করতে পারবেন। আপনি নিজেই যদি নিয়ন্ত্রণে থাকেন তবে আপনি সফল হবেন এবং সেখান থেকে আপনার মন শক্ত হবে, ইনশাল্লাহ। 

মনকে শক্ত করার উপায়: বিশ্বাস 4

সব কিছু ব্যবহার করতে সক্ষম হওয়ার জন্য সবকিছু বোঝার প্রয়োজন নেই। অনেক সফল মানুষ এই দরকারি বিশ্বাস নিয়েই বেঁচে থাকে। তারা বিশ্বাস করেন না যেকোনো কিছু ব্যবহার করার জন্য সে সম্পর্কে সবকিছু জানতে হবে। আর তারা জানে কিভাবে প্রয়োজনীয় জিনিস ব্যবহার করতে হয়, তারা বিস্তারিত বিবরণে আটকা পড়ার প্রয়োজন অনুভব করে না। 

সফলতা অর্জনকারী ব্যক্তিরা সবসময়ই সময় সম্পর্কে সচেতন থাকে। তারা একটি পরিস্থিতির সারমর্ম বা রুপরেখা তৈরী করে, তাদের যা প্রয়োজন তা বের করে নেয় এবং বাকিগুলো ঝেড়ে ফেলে দেয়। অবশ্যই যদি তারা কিছুতে আগ্রহী হয় তাহলে তারা বুঝতে চায় কিভাবে একটি মোটর কাজ করে বা কিভাবে একটি পণ্য তৈরি করা হয় এবং তারা প্রয়োজনীয় সময় নেয়, 

কিন্তু তারা সবসময় সচেতন এ মর্মে যে ঠিক কতটা সময় প্রয়োজন। তারা সর্বদা জানে কোনটি অপরিহার্য আর কোনটি অপরিহার্য নয়। প্রিয় পাঠক, আপনি এখানে থেকে যে আপানার কোন কাজটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ এবং ইমার্জেন্সি? এক্ষেত্রে, ইমার্জেন্সির কাজটাকে গুরুত্বপূর্ণ কাজের আগে প্রাধান্য দিয়ে করুন,দেখবেন আপনার কাজগুলো সব ঠিক হয়ে যাচ্ছে আপনার মন শক্ত হচ্ছে।

মনকে শক্ত করার উপায়: বিশ্বাস 5

মানুষ আপনার সবচেয়ে বড় সম্পদ। শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি অর্থাৎ যারা অসামান্য ফলাফল তৈরি করেন তাদের মধ্যে সার্বজনীন ভাবে মানুষের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার এক অসাধারণ অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ ঘটে। তাদের মধ্যে দলগত অনুভূতি থাকে এবং বিভিন্ন পক্ষের অনুভূতি বিভিন্ন রকম রয়েছে। সফল হওয়ার উপায় হল একটি সফল দল গঠন করা। 

বাস্তবে বাস্তবতা গ্রহণ করার চেয়ে মুখে বলা খুবই সহজ। সম্মানের সাথে মানুষের প্রতি আচরণ করা, এটি পরিবারে হোক বা ব্যবসায়ী হোক। সব সময় এটি করা এত সহজ নয়। তবে, মানুষের প্রতি সম্মানের সাথে আচরণ করতে বলা এবং করা একই জিনিস নয়। যারা সফল হয় তারা অন্যদের এই কথা বলতে পারবে যে, আমরা কিভাবে এটি আরো ভালো করে করতে পারি, 

আমরা কিভাবে আরো ভালোভাবে ভালো ফলাফল জানতে পারি ইত্যাদি। তারা জানে যে একা একজন মানুষ যতই মেধাবী হোক না কেন এটি কার্যকর করার ব্যাপারটা দলের দলীয় প্রতিভাবানদের সাথে কখনোই পেরে উঠেনা। তাই দলীয়ভাবে যেকোনো কাজ করুন দেখবেন মনের জোর পারছেন, কাজগুলো সহজভাবে সফলতার সাথে হয়ে যাচ্ছে। কথায় আছে, "সবে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ।"

মনকে শক্ত করার উপায়: বিশ্বাস 6

কাজ হল একটি খেলা। আপনি কি এমন কোন ব্যক্তিকে চেনেন যিনি যা ঘৃণা করেন তা করে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছেন? আমরা তো চিনি না। সাফল্যের চাবিকাঠিগুলোর মধ্যে একটি হল আপনার কর্ম এবং আপনি যা ভালোবাসেন তার মধ্যে সফলভাবে মিলন ঘটান। একজন পাবলো পিকাসো বলেন,  "যখন আমি কাজ করি তখন আমি আরামে থাকি, কিছুই না করা বা দর্শকের বিনোদন দেওয়া আমাকে ক্লান্ত করে তোলে।" 
মনকে-শক্ত-করার-উপায়-বিশ্বাস6
হয়তোবা আমরা আঁকতে পারি না কিন্তু আমরা সবাই এমন কাজ খুঁজে পেতে যথাসাধ্য চেষ্টা করতে পারি যেটি আমাদের উদ্দীপিত ও অনুপ্রাণিত করে। আর তাই আমরা কর্মক্ষেত্রকে একটি খেলার সাথে সমতুল্য করতে পারি এবং সেইমত কাজ করতে পারি। পাবলো এটিও বলে গেছেন যে, "সাফল্যের রহস্য হলো পেশাকে ছুটিতে পরিণত করা।" সফল ব্যক্তিগণ সেটাই করেন এবং এভাবে করলে মনে জোরের সাথে সফল হবেন বলে মনে করা হয়।

মনকে শক্ত করার উপায়: বিশ্বাস 7

প্রতিশ্রুতি ছাড়া স্থায়ী সাফল্য পাওয়া যায় না। সফল ব্যক্তিদের প্রতিশ্রুতিতে শক্তি পাওয়ার বিশ্বাস রয়েছে। সাফল্য থেকে প্রায়ই অবিচ্ছেদ্য কোন একক বিশ্বাস যদি থেকে থাকে, তবে তা হলো প্রতিশ্রুতি। এছাড়া কোনো দুর্দান্ত সাফল্য ব্যক্তি খুঁজে পাবেন না আপনি। তবে যদি সফল ব্যক্তিদের দিকে তাকান তাহলে দেখতে পাবেন যে তারা দ্রুততম এবং শক্তিশালী নন কিন্তু তারা সবচেয়ে বেশি প্রতিশ্রুতবদ্ধ।

 মনে রাখবেন সাফল্য বা সফলতা পেতে প্রতিশ্রুতি যেমন দরকার, তথাপিও, এটি বিশ্বাস তৈরী করে দেয় সেই সঙ্গে মনের শক্তিও বাড়িয়ে তুলে এটি। যখন আপনি আপনার ওয়াদা বা প্রতিশ্রুতি বা প্রতিজ্ঞা বা প্রোমিজ ঠিক রাখেন এবং মনের করেন যে আজকের কাজ কালকের জন্য রাখবেন না তাহলে। 

আরো পড়ুনঃ দাঁতের রুট ক্যানেল কেন করা হয় এবং মূলতঃ চিকিৎসা কী?

বিষয়টি ভালোভাবে মনে ধারন করে বিশ্বাসটা অন্তরে গ্রহণ করে নিজের প্রয়োজনে কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ুন। কারণ, আপনার কাজ আপনাকেই করতে হবে। আবেগ,কান্না, দুঃখ-বেদনা দিয়ে কাজ হবে না। হবে শুধু সমার্টলি এবং অবিরত কাজ করে যাওয়ার মাধ্যমে ইনশাআল্লাহ।

লেখকের শেষ কথা

মনকে শক্ত করার উপায় সংশ্লিষ্ট বিষয়টিতে সফল হতে ৭টি বিশ্বাস নিয়ে আর্টিকেল বা ব্লগটি লেখার চেষ্টা করেছি। প্রিয় পাঠক, আসলে আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি পারবেন তাহলে আপনি পারবেন। সবসময় আপনার মনকে পজিটিভ বা ইতিবাচক সিগনাল বা সংকেত দেন, ইনশাআল্লাহ আল্লাহ ইচ্ছা করলে আপনার দ্বারা সম্ভব। আরো এমন নিত্য নতুন ব্লগ বা লেখা পেতে সাথেই থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url