গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ সম্পর্কে জানুন

বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের নামগুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ সম্পর্কে এখানে জানতে এসেছেন তাই না? প্রিয় পাঠক আজকে এই ব্লগে দেশের এবং বিদেশের অর্থাৎ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিবস নিয়ে লিখব। দিবসের সাথে বিভিন্ন কিছু জড়িয়ে আছে। 

গুরুত্বপূর্ণ-দিবস-সমূহ
যেমন কোনো দিবসের সাথে মায়া, কোনোটার সাথে বন্ধুত্ব, কোনোটার সাথে ভালোবাসা, কোনোটার সাথে উৎসব আবার কোনোটার সাথে রক্ত এবং কোনোটার সাথে বিজয় ইত্যাদি। তো চলুন দিবস নিয়ে জানার ট্রাই করি!

পেজ সূচীপত্রঃ গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ সম্পর্কে জানুন

গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ

গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ এর সাথে অনেক বিষয়ে সংশ্লিষ্ট এবং জড়িত। যেমন নববর্ষ দিবসের সাথে বছরের নতুন দিন বা প্রথম দিন সংশ্লিষ্ট, ভাষা দিবসের সাথে জাতির এবং নির্দিষ্ট দেশের মাতৃভাষা সংশ্লিষ্ট, নারী দিবসের সাথে নারীদের অধিকার এবং সম্মান জড়িত, শ্রমিক দিবসের সাথে শ্রমিকদের অধিকার এবং কল্যাণ সম্পৃক্ত, পরিবেশ দিবসের সাথে পরিবেশের দূষণ এবং পরিচ্ছন্নতার বিষয় জড়িত। 

আবার বন্ধুত্ব দিবসের সাথে বন্ধুত্ব রক্ষা করা বিষয়টি রয়েছে, শিশু দিবসের সাথে শিশুতোষ বিষয়টি রয়েছে, অহিংসা দিবসের সাথে হিংসা না করার বিষয় রয়েছে, সাক্ষরতা দিবসের সাথে অক্ষর জ্ঞান বিষয়টি রয়েছে, বিজয় দিবসের সাথে নির্দিষ্ট দেশের থেকে মুক্ত হয়ে বিজয় বিষয়টি রয়েছে, আবার স্বাধীনতা দিবসের সাথে বাংলাদেশের পরাধীনতার শৃংখল থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন হওয়ার বিষয়টি সংশ্লিষ্ট এবং সম্পৃক্ত রয়েছে। তো চলুন নিম্নে গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়টি সুস্পষ্ট রূপের তুলে ধরার চেষ্টা করছি।

১ ই জানুয়ারী নববর্ষ

১ ই জানুয়ারী নববর্ষ পালিত হয়। প্রতি ইংরেজি বা খ্রিস্টাব্দ বা ঈসায়ী বছরের ১১ মাস ২৯ দিন পেরিয়ে যে দিনটি ঘুরে ফিরে আসে সে দিনটি নতুন বৎসর হিসেবে উৎসব উদযাপিত হয়। এই নতুন বছরের প্রথম দিনে বিশ্বের সকল মানুষ একসাথে দিনটি পালন করে বিভিন্ন উল্লাস এবং আনন্দের ভেতর দিয়ে বিধেয় এটিকে নববর্ষ বা নতুন বৎসর বলা হয়। 

পহেলা জানুয়ারির এই দিনে পুরো পৃথিবী জুড়ে মানুষ নিজেদের নানা লক্ষ্য ও উপলক্ষ পুরো বছরের জন্য তৈরি করে ফেলে। আর এই দিনে মানুষ অতীত বছরের সকল দুঃখ এবং গ্লানি পিছনে রেখে সামনের দিনগুলো যেন সুন্দরভাবে যায় তাই পরস্পরে হাত ধরাধরি করে চলার জন্য মানসিকতা অর্জন করে। 

এবং আরো চেষ্টা ও প্রয়াস চালায়ে সামনের বছরগুলোতে আগামী দিনগুলোর জন্য সব রকম আশা ও প্রত্যাশা বুকে নিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যায়। শুধু তাই নয় বছরের প্রথম এই দিন থেকে জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে সকল সংস্কৃতির মানুষ একতা ও সংহতি তৈরি করে। এই দিনটি একটি ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ দিবস মানব সমাজের জন্য। কাজেই সব ধরনের ভাষায় এই দিবসে সাংকৃতিক উৎসবগুলো উৎযাপিত হয়।

২১ এ ফেব্রুয়ারী ভাষা দিবস

২১ এ ফেব্রুয়ারী বাংলাদেশী বাঙ্গালীদের জন্য ভাষা দিবস। শুধু তাই নয় এই দিবসটি বিশ্বব্যাপী পালন হওয়ার জন্য স্বীকৃত এবং সত্যিকার অর্থে উদযাপিত এবং পালিত হয়। সংগ্রামী বাঙালিদের জন্য এই দিনটি ইতিহাসের পাতায় সংরক্ষিত হয়ে রয়েছে। 

১৯৫২ সালের ২১ শে ফেব্রুয়ারিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গুটি কতেক ছাত্র রফিক, শফিক এবং জব্বার বাংলা ভাষার জন্য যুদ্ধ করে তারা তাদের প্রাণের বিনিময়ে বাংলা ভাষার বাংলাদেশের জন্য রাষ্ট্র ভাষা হিসেব রুপ পায়। এই ভাষায় আজ বাঙালিরা বুক ফুলিয়ে কথা বলে, নিজের মায়ের কাছ থেকে বাংলা ভাষা শিখে পরস্পরে বাংলা ভাষায় মনোভাব ব্যক্ত করে। 

এরপর থেকেই বাংলা ভাষার প্রতি সম্মান, স্মরণ, সংরক্ষণ ইত্যাদি প্রকাশ করতঃ বাঙালিরা বাংলা ভাষা এই দিনে উদযাপন করে। সরকারি বেসরকারি একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সাধারণ প্রতিষ্ঠান, ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোতে একুশে ফেব্রুয়ারিতেই আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান, কর্মশালা এবং বিভিন্ন সেমিনার উদযাপিত হয়। এভাবে বাংলা ভাষার সমৃদ্ধি, উন্নয়ন এবং গুরুত্ব ফুটে উঠে।

৮ ই মার্চ নারী দিবস

৮ই মার্চ নারী দিবস বিশ্বব্যাপী পালিত হয়। এই দিবসটির উৎপত্তির পিছনে ঘটনা রয়েছে আর তা হচ্ছে ১৯০৮ সালে ইউনাইটেড স্টেট বা যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে নারীদের ভোটের দাবি আন্দোলনের থেকে এই দিবসটি উৎপত্তি হয়। ১৯১১ সালের ৮ই মার্চের এই দিবসকে নারী দিবস হিসেবে সর্বপ্রথম ঘোষণা করা হয় এবং এর পর থেকে দিবসটি বিভিন্নভাবে উদযাপিত হয়। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম এ দিবসটির আগমন ঘটে। 

বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সংস্থা, প্রতিষ্ঠান ইত্যাদিতে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, সমাবেশ, আলোচনা সভা এবং বিভিন্ন প্রদর্শনীর মাধ্যমে নারী জাতির সম্মান প্রকাশিত হয়। বিশ্বব্যাপী দিবসটি অদ্যাবধি বিভিন্নভাবে এবং বিভিন্ন আঙ্গিকে পালিত হচ্ছে।সামাজিকভাবে, পারিবারিকভাবে, রাজনৈতিকভাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে দিবসটিতে নারীদের একাধিক অধিকার নিয়ে আলোচনা করা হয় এবং নারীদের সম অধিকার এরপর থেকেই সু প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। 

২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস

২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালিত হয় বাংলাদেশ। কারণ এই দিনটি বাংলাদেশের বাঙ্গালীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক একটি দিবস। ১৯ ৭১ সালের ২৬ শে মার্চ রাতে বাহিনী বাংলাদেশের বাঙালি জাতির উপর হামলা চালায় এবং নির্মম ও নৃশংস হত্যা কান্ড সংঘটন করে। এই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের জনগণ অপ্রতিরোধ্য প্রতিরোধ গড়ে তোলে। 

এই দিনটিকে স্মরণীয় রাখার জন্য বাংলাদেশ সরকার স্বাধীনতা দিবস হিসেবে আখ্যায়িত করে। আর এই ২৬ শে মার্চে বিভিন্নভাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠান, উৎসব উদযাপিত হয়। এই দিনে শহীদদের স্মরণ করা হয়, স্বাধীনতা ঘোষণা ঘোষিত হয়, পতাকা উত্তোলিত হয় এবং রাষ্ট্রপতির ভাষণ চালু করে দেওয়া হয়। এই দিবসটি বাঙালি জাতির একটি প্রিয় একটি দিবস এবং রক্তক্ষয়ী একটি দিবস মুক্তিকামী বাঙালি জাতির জন্য।

১লা মে শ্রমিক দিবস

১লা মে শ্রমিক দিবস হিসেবে আন্তর্জাতিকভাবে পালিত হয়। এ দিবসটি উৎপত্তি হয় ১৮৮৬ সালের পহেলা মে শ্রমিকগণ ১৮ ঘণ্টার কার্য দিবস দাবি আদায়ে আন্দোলন করে। এ আন্দোলনকে পুলিশ কঠোরভাবে দমন করে এবং এক্ষেত্রে অনেক শ্রমিক নিহত হয়। এরপর থেকে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস হিসেবে দিবসটি অদ্যাবধি পালিত হচ্ছে। 

বাংলাদেশে এই দিবসটি উপলক্ষে বিভিন্ন সময় শ্রমিক আন্দোলন, ও কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। এবং এই দিনে বাংলাদেশ শ্রমিকদের ন্যূনতম পারিশ্রমিক বৃদ্ধি, শ্রমকল্যাণ, শ্রম আইন এবং নিরাপদ কর্মশালা দাবি আদায়ে শ্রমিকরা তৎপর হয়। দিবসটিতে শ্রমিকরা নানান উৎসব এবং উল্লাস করে থাকে ইতিহাসকে তুলে ধরার মাধ্যমে।

২২ ই এপ্রিল বিশ্ব ধরিত্রী দিবস

২২ ই এপ্রিল বিশ্ব ধরিত্রী দিবস খুবই গুরুত্বপূর্ণতার সাথে পালন হয়ে থাকে। এই দিবসটি ১৯৭০ সালের ২২ এপ্রিল প্রথম শুরু হয়। এ দিবসের মূল লক্ষ্য হচ্ছে পৃথিবীর নানা পরিবেশ এবং পরিস্থিতি স্থির এবং ঠাণ্ডা রাখা এবং পাশাপাশি ভবিষ্যত প্রজন্মকে একটি স্থায়ী ও টিকে থাকতে পারে এমন পরিবেশ করে রাখা। বাংলাদেশে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উদ্যোগ নেওয়া হয় পৃথিবীর পরিবেশকে দূষণ মুক্ত রাখতে।

৫ এ জুন পরিবেশ দিবস

৫ এ জুন পরিবেশ দিবস বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয়। ১৯৭৩ সালের এই দিনে প্রথম এই দিবসটি আর শুরু হয় এবং উৎসব পালিত হয়। পরিবেশ দিবসের প্রকৃত উদ্দেশ্য হচ্ছে পরিবেশকে বিভিন্ন দূষণ থেকে রক্ষা করা। পরিবেশ যাতে নষ্ট না হয়ে যায় সেদিকে বিশেষ খেয়াল রাখা, আর বিভিন্ন যে পরিবেশ দূষণগুলো হয় যেমন মাটি দূষণ, পানি দূষণ, বায়ুদূষণ ইত্যাদি বিষয়ে সচেতন হওয়া এবং সচেতন করা। কারণ পরিবেশ যত দূষণ থেকে দূরে থাকবে আমাদের স্বাস্থ্য তত ভালো ও সুন্দর থাকবে। 

৩০ জুলাই বন্ধুত্ব দিবস

প্রতি বছর ৩০ এ জুলাই বন্ধুত্ব দিবস পালিত হয়। এই দিবসের মূল উপলক্ষ্য হলো বন্ধুত্বে গভীরতা রক্ষা করা, বন্ধুত্বের গুরুত্ব প্রকাশ করা, বন্ধুত্ব্যের প্রচার-প্রসার করা এবং বিভিন্ন জাতি উপজাতির মাঝে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা। এই দিবসে বন্ধুদের সাথে কোয়ালিটি টাইম স্পেন্ট করা বা সময় ব্যয় করা। বন্ধুদেরকে বিভিন্ন মানের গিফট আদান প্রদান করা। আরো দিনটি বন্ধুত্বের বন্ধন মজবুত সহ সম্মান প্রদর্শন ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হয়।

৮ এ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরতা দিবস

৮ এ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরতা দিবস বিশ্বব্যাপী উৎযাপিত হয়। ১৯৯৬ সালের এই দিনে ইউনেস্কে কর্তৃক সর্বপ্রথম ঘোষণা করে। এই দিবসের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে অক্ষর জ্ঞানহীন লোকদের শিক্ষার জন্য সচেতন দৃষ্টি দিয়েছে। ৮০৩ মিলিওন মানুষ এখন অবধি স্বাক্ষরতা থেকে দূরে রয়েছে। আর এই সাক্ষর নয় তাদেরকে সাক্ষর জ্ঞান যুক্ত করার জন্য দিবসটি বিভিন্নভাবে ভূমিকা রাখছে। আজ শত করা ৬০ জন মহিলা অক্ষর জ্ঞান থেকে বাহিরে। এই বিষয়টি বাংলাদেশ সহ নানা দেশ প্রচুর প্রয়াস চালাচ্ছে।

২ এ অক্টোবর অহিংসা দিবস

২ এ অক্টোবর অহিংসা দিবস পালিত হয় পুরো দুনিয়াতে। এই দিবসটিকে ইংরেজীতে International day of non violence বলা হয়। দিবসটি ২০০৭ সালে মহাত্মা গান্ধীর গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা ও জীবন ধারার প্রতি অহিংসাকে দূরে রাখা মানবিক মূল্যের সোপান বলা হয়েছে। অহিংসা মানে হিংসা না করা ব্যাপারটি অত্যন্ত শারীরিক ও মানসিভাবে শান্তিময় থাকার শ্রেষ্টতম উপায়। অহিংসা দিবসটি পালন আজ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী চলছে। হিংসা না করার ব্যাপারটি সব ধর্মেই রয়েছে। আর এই ব্যাপারটি ভারতের অবিসংবাদিত নেতা মহাত্মা গান্ধিজীর জন্য দিবস হিসাবে আখ্যায়িত হচ্ছে।

২০ এ নভেম্বর শিশু দিবস

২০ এ নভেম্বর শিশু দিবস বিশ্বব্যাপী উৎযাপিত হয়। ১৯৫৪ সালে জাতি সংঘ হতে ঘোষণা ঘোষিত হয়। দিবসটি শিশুদের নানান সুরক্ষা, অধিকার এবং বিভিন্ন কল্যাণের জন্য বিশেষভাবে কর্মসূচী পালন হয়। দিবসটি শিশুদের মেধা বিকাশের জন্য একাধিক খেলা, সংস্কৃতি ও কার্যক্রম হয়ে থাকে। দিবসটিতে শিশুদের বিভিন্ন কল্যানমূখী ও শিক্ষামূলক কর্মযজ্ঞ হয়ে থাকে। আরো অনেক ধরণের আলোচনা ও বাচ্চাদের জন্য উপহারের ব্যবস্থা করা হয়। বাচ্চারা ফুলের কুঁড়ি যাদের কোন পাপ নেই, তারা পাপ করলে ইসলাম ধর্মে পাপ হয় না। কাজেই তাদের যত্নের জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকতে হবে।

১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস

১৬ ই ডিসেম্বর বিজয় দিবস জাতীয়ভাবে পালিত হয় জাস্ট বাংলাদেশে এবং বাংলাদেশী বাঙ্গালীরা পালন করে থাকে। দিবসটি বিজয় দিবস হিসেব পালন হয়ে থাকে। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে পাকিস্তানীরা বাংলাদেশী মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে স্যারেন্ডার করে। এরফলে পাকিস্তানীদের কাছ থেকে অত্যাচার ও অনাচার থেকে এক কালীন মুক্তি পেয়ে যায়। কাজেই দিবসতি বিজয় দিবস পালিত হচ্ছে এরপর থেকে। দিবসটিতে সরকারি বে-সরকারিভাবে নানান অনুষ্ঠান ও কর্মসূচী এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পালিত হয়।

আমার শেষ কথা

গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ এর ব্যাপারে আমি আলোচনা করেছি উল্লেখিত আর্টিকেলে। প্রিয় পাঠক, উক্ত আর্টিকেল বা ব্লগটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে বুঝতে পেরেছেন কোন দিন কি দিবস। আরো বলেছি কোন দিন কেন দিবস পালন হয় আর চেষ্টা করেছি প্রত্যেকটি ইংরেজ মাস থেকে একটি করে গুরুত্বপূর্ণ দিন নিয়ে লিখতে। আরো এ রকম নিত্য নূতন সাথেই থাকুন তাহলে পেয়ে যাবেন বিভিন্ন উপকারী আর্টিকেল এবং ব্লগ। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url