মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ - মাসিকের আগে লক্ষণ

শরীর দুর্বল হলে কি ভিটামিন খেতে হবেমেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করেছেন তাই না? মেয়েদের মাসিক প্রতি মাসে সাবালিকা মেয়েদের যে রক্ত প্রবাহিত হয় সেটি। মেয়েদের মাসিক কে পিরিয়ড ও বলা হয়। 

মেয়েদের-মাসিক-হওয়ার-লক্ষণ

এই মাসিক বা পিরিয়ড মেয়েদের জন্য খুবই সেন্সিটিভ একটা বিষয় যেটি খুব বেশি প্রবাহ হলে জীবন মরণের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। তাই মাসিকের সিম্পটম বা লক্ষণের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকা জরুরী। 

পেজ সূচীপত্রঃ মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো জানুন

মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ

মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে এখানে লিখছি। মেয়েদের মাসিক মানে ইংরেজীতে যেটিকে পেরিওড বলা হয়। এটাকে অনেকে ফ্রি বলে। এটি কারো ২৮ দিন পর পর ঘটে, কারো ২৭ দিন, কারো ২৬ দিন, কারো ২৫ দিন, কারো ২৪ দিন, কারো ২৩ দিন, কারো ২২ দিন, কারো ২১ দিন পর পর হতে পারে। কারণ মহান প্রভু একেক জনের শরীর একেক রকম করে তৈরী করেছেন। 

এই জন্য কোনো মেয়ের মাসিক ২ দিন, ৩ দিন, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, এমনকি ৯ বা ১০ দিন পর্যন্ত ও হতে পারে। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ৩ দিন বা ৪ দিন বা ৫ দিন বা ৬ দিন এমনকি ৭ দিন হয়ে থাকে। এই জন্য বুঝা যাচ্ছে ব্লাড প্রবাহ বা ব্লিডিং হওয়া কারো হালকা কারো বা ভারী হয়ে থাকে। মেয়েদের মাসিকের হওয়ার লক্ষণ বিভিন্ন রকম রয়েছে। নিম্নে মাসিকের লক্ষণগুলো দেওয়া হলো। 

ব্লিডিং বা রক্তপাত কিংবা রক্তক্ষরণঃ মেয়েদের প্রথম লক্ষণ হচ্ছে রক্ত প্রবাহিত হওয়া এটি কারো হালকা কারো ভারী (স্লাইট-হেভি) হয়। কম্পক্ষে হালকা ২ বা ৩ দিন আর বেশি জনের ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী ৭ দিন হয়ে থাকে।

বেলি পেইন বা পেট ব্যথাঃ মেয়েদের মাসিকের আগে কিং বা মাসিক চলাকালীন পেটে ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথা পেটের নাভির নিচে কিংবা পেটের তলে বা তলপেটে অথবা সারা পেটে বা পিঠেও ব্যথাটা ছড়িয়ে যেতে পারে। এটি হরমোন বা দেহ রসের পরিবর্তনের কারণে হয়ে থাকে।

চেস্ট বা বুকের ব্যথাঃ মাসিকের আগে কিংবা মাসিক চলাকালীন সময়ে হতে পারে। এটিও দেহরস বা হরমোনের চেঞ্জের কারণে হতে পারে।

মেজাজের পরিবর্তনঃ মেজাজ পরিবর্তন হতে পারে এই সময়, ডিসগাস্ট বা বিরক্তি ভাব, উদ্বেগ বা বিষণ্ণতা দেখা দেয়। এটিও হরমোন পরিবর্তনের জন্য হতে পারে।

হেডেক বা মাথা ব্যথাঃ মাথা ব্যথা পেরিওড বা মাসিকের টাইমে হতে পারে। এটি দেহরস বা পরিবর্তিত হরমোনের জন্য হতে পারে।

ক্লান্তিভাবঃ রক্তক্ষরণের কারণে ক্লান্তিভাব চলে আসতে পারে শরীরে। এটিকে হরমোনের পরিবর্তন বলে।

ঘুমের সমস্যাঃ রক্তক্ষরণ বা দেহের রসের পরিবর্তনে পেটে ব্যথা হতে পারে। এই জন্য ঘুমের প্রবলেম হতে পারে।

কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডাইরিয়াঃ রক্তক্ষরণের জন্য ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হতে পারে আবার কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে। 

মুখের ব্রণ বা ছোট ফোড়াঃ চেহারায় বা মুখে ছোট ফোড়া বা ব্রণ হতে পারে। এটিও হরমোন ট্রান্সফারের কারণে হতে পারে।

প্রিয় পাঠক, যদি দেখেন এই লক্ষণগুলো হালকা থেকে ভারী হয়ে যায় অর্থাৎ পেট ব্যথা খুব নিদারুন হলে কিংবা মেজাজের পরিবর্তন সাংঘাতিক হলে কিংবা তীব্র জ্বর হলে অথবা রক্তক্ষরণ হেভি ভাবে হলে অতি দ্রুত একজন দক্ষ ডাক্তারের পরামর্শ গ্রহণ করা জরুরী।

মাসিকের আগে লক্ষণ

মাসিকের আগে লক্ষণ এখানে উল্লেখ করছি। মাসিকের আগে লক্ষণ টা বিষয়টা কে Premenstrual Systoms বলে। সংক্ষেপে এটি পিএমসি নামে পরিচিত। দৈহিক কিছু সিমটোমস রয়েছে আবার মানসিক কিছু সিমটোমস রয়েছে এখানে উভয় পর্যায়ে লিখছি। মাসিকের লক্ষণগুলো একজন মাসিক হওয়া মেয়েকে খুব সাহায্য করবে এই আশা করব। 

প্রিয় পাঠক, মাসিক মানে কি জানেন? মাসিক মানে মাসে যা হয় অর্থাৎ প্রতি মাসে যে রক্তক্ষরণ বা রক্তপ্রবাহ হয় সেটি। মাসিকের ব্যাপারটাকে Menstrual System `বলা হয়। মাসিকের লক্ষণ পরিলক্ষিত হলে মা বোনদের প্রতি বিশেষ লক্ষ্য রাখা উচিত। কেননা তাদের অবস্থা যে কি যায় এটা একমাত্র তারাই বুঝতে পারে। কারণ একটা কথা আছে যার মাথা তার ব্যথা মানে যার সমস্যা সে একমাত্র বিষয়টি অনুভব করতে পারে।

ফিজিক্যাল বা দৈহিক লক্ষণগুলো এখানে বর্ণনা করছি।

  1. Bloating বা ফোলাভাব
  2. Breast Tenderness বা বুকে টান বা ব্যথা
  3. Headach বা মাথা পেইন বা ব্যথা
  4. Menstrual Cramps বা পেট ব্যথা কিংবা ক্র্যাম্প
  5. Constipation Or Diarrhea বা কোষ্ঠকাঠিন্য 
  6. Sleep Trouble বা ঘুমের সমস্যা
  7. Fatigue বা ক্লান্তি
  8. Acne বা মুখের ব্রণ
  9. Food Cravings বা ক্ষুদার রুপান্তর
  10. Increase Or Decrease Sex Driving বা যৌন জীবনের কম বেশি সমস্যা
মেন্টাল চেঞ্জিং সিম্পটোস বা মানসিক পরিবর্তনের লক্ষণগুলো এখানে উল্লেখ করছি।
  • Mood Swing বা মেজাজের চেঞ্জিং বা পরিবর্তন
  • Irritability বা বিরক্তি ভাব
  • Lack of Concentrationn বা মনোযোগের ঘাটতি
  • Depression বা বিষণ্ণতা দেখা দেওয়া
  • Anxiety বা উদ্বেগ কিংবা উৎকন্ঠা প্রকাশ পাওয়া
  • Feeling Isolated বা একাকী অনুভূত হওয়া ইত্যাদি।

পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ

পিরিয়ডের লক্ষণ বনাম গর্ভাবস্থার লক্ষণ ব্যাপারটি এখানে উল্লেখ করছি। পিরিয়ডের অনেক লক্ষণ রয়েছে যা গর্ভাবস্থার সাথে মিল রয়েছে। আবার কিছু লক্ষণ রয়েছে যেগুলো একটা আরেকটা থেকে তারতম্য রয়েছে। এখানে তুলে ধরছি তারতম্যগুলো। চলুন দেখে নেওয়া যাক। 

  • ভ্যাজাইনা থেকে রক্তপ্রবাহ এটি পিরিয়ডের সময় হওয়া সাধারণ ব্যাপার। কতেক মহিলার গর্ভাবস্থায় হালকা রক্ত প্রবাহ হয়। কতেকেরতো নিয়মিত হয়ে থাকে গর্ভাবস্থায়।
  • বুকে ব্যাপারটা কিছু মেয়ের মেনস এর সময় হয়। আর গর্ভাবস্থায় পেট ব্যথা হয় কিছু জনের সবার নয়।
  • মাথা ব্যথা কিছু জনের মাসিকের সময় হয় আবার কিছু জনের গর্ভাবস্থায় হয়ে থাকে।
  • ক্লান্তি পিরিয়ডে কারো হয় আবার কোনো মহিলার প্রেগন্যান্সি অবস্থার প্রথম দিকে হয়ে থাকে।
  • মেজাজের পরিবর্তন টা পিরিয়ড এবং গর্ভাবস্থায় কোনো কোনো মহিলার হয়। সবার নয়।
  • ক্ষুধার পরিবর্তনটা উভয় অবস্থায় গুটি কতেক মহিলা অনুভব করে।
  • উভয় অবস্থায় মিষ্টি এবং লবনাক্ত খাবারের প্রতি কিছু মেয়ে ডিজায়ার ফিল করে।
  • উভয় অবস্থায় ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য অনুভূত হয়।
  • বমি বমি ভাব টা পিরিয়ডে খুব বেশি দেখা যায় না। বাট গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ মহিলার এটি হয়ে থাকে।

মাসিক হওয়ার আগে সাদা স্রাব

মাসিক হওয়ার আগে সাদা স্রাব এটি নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপার। এটি হরমোনের পরিবর্তনের কারনে হয়ে থাকে। মাসিকের আগের স্রাবটা সাদা স্বচ্চ, ঘন কিংবা পাতলা এবং চিটচিটা ও তরল হয়ে থাকে। সাদা স্রাবকে ইংরেজীতে সার্ভিক্যাল মিউকাস ও বলা হয়। সাদা স্রাবের কিছু ক্যারকেটারস্টিক্স বা বৈশিষ্ট্য নিচে দেওয়া হলো।

  • কালার হালকা হলুদ এবং সাদা ও স্বচ্চতার ভাব থাকে।
  • ঘনত্ব টা পাতলা ও ঘন দুটোই হতে পারে।
  • এটি সাধারণত গন্ধযুক্ত হতে পারে আবার গন্ধহীন ও হতে পারে।
  • পরিমাণে কম বেশি হতে পারে।
  • নির্দিষ্ট জায়গায় চিটচিটে বা ভেজা ভাব হতে পারে।

অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার লক্ষণ

অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার লক্ষণ এখানে লিখছি। অন্তঃসত্ত্বা মানে গর্ভবতী হওয়া। ইতিমধ্যে কিছু লক্ষণ লিখা হয়েছে। আবারও স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হলো নিম্নবর্ণিত লিস্টিতে। 

  • মাসিক ক্লোজ হয়ে যাওয়া
  • যোনি থেকে স্লাইট ব্লাড প্রবাহ হওয়া
  • ভমিটিং বা বমি ভাব হওয়া
  • খিদের কম বেশি হওয়া
  • দেহে ব্যথা তৈয়ার হওয়া
  • ক্লান্ত-শ্রান্ত হতে থাকা
  • মেজাজের অবনতি
  • মাইগ্রেন বা আধ কপালির প্রবলেম
  • স্লিপিং প্রবলেম বা ঘুমের সমস্যা
  • চেস্ট পেইন বা বুকের ব্যথা ইত্যাদি।

পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ

পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণগুলো এখানে উল্লেখ করছি। পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে সাডেনলি দেহে গরম তাপ অনুভব হওয়া। রাতে ঘুমের সময় ঘেমে যাওয়া। যোনিতে শুষ্ক ভাব চলে আসা। এগুলো সাধারণ পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার লক্ষণ। যদি পিরিয়ড বন্ধ হওয়ার পর আর এক বছর না হয় এটিকে মেনোপজ বলা হয়। আর এটা স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায় ৪৫ হতে ৫৫ বছর বয়সের সময়। কারো ক্ষেত্রে কম বেশি হতে পারে। 

  • এখানে মেনোপজ বা দীর্ঘ স্থায়ী বা দীর্ঘ দিন পিরিয়ডের কিছু সিম্পটোমস দেওয়া হলো।
  • মাথার চুল কমে যাওয়া বা পাতলা হয়ে যাওয়া
  • স্কিন বা ত্বকের শুষ্ক হওয়া বা চুলকানি বা একটুতে হেয়ার ফল বা চুল পতন।
  • প্রস্রাবের সমস্যা
  • যৌন কার্য সাধন হ্রাস পাওয়া ইত্যাদি।

পিরিয়ড হওয়ার আগে সাদা স্রাব কেমন হয়

পিরিয়ড হওয়ার আগে সাদা স্রাব কেমন হয় বিষয়টি আমরা ইতিমধ্যেই উল্লেখ করেছি। আবারও এখানে বলার চেষ্টা করছি। পিরিয়ড হওয়ার আগে সাদা স্রাবের অবস্থা সাদা ও স্বচ্চ হয় এবং চিটচিটে হয়। আবার এর বৈশিষ্ট্যগুলো হচ্ছে রঙ সাদা ও হলুদের মাঝা মাঝি হওয়া। এর পরিমাণ টা বেশ কম হতে পারে। আবার এটি পাতলা থেকে ঘন হয়ে থাকে। আর যোনি ভিজে যাওয়া এবং জর্দা রং প্রদর্শিত হওয়া। 

মাসিকের আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ

মাসিকের আগে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ ব্যাপারে লিখছি। প্রত্যেক গর্ভবতী মায়েদের লক্ষণ আলাদা আলাদা। এটি স্বাস্থ্য অনুপাতে ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। চলুন লক্ষণগুলো দেখে নিই। 

মাসিক না হওয়া বা হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়া বা মাসিকের সময়টা পেরিয়ে যাওয়া।

  1. ১০ থেকে ১৪ দিন পর গর্ভধারণের হালকা রক্তপাত হওয়া।
  2. বমি বমি ভাব অনুভূত হওয়া।
  3. খিদের অবস্থা চেঞ্জ যাওয়া।
  4. টায়ার্ডনেস পরিলক্ষিত হওয়া।
  5. হেডেক, পেট পেইন, মাইগ্রেন ইত্যাদি হওয়া।

মেয়েদের পিরিয়ড হলে কি করতে হয়

মেয়েদের পিরিয়ড হলে যা করতে হয় বিষয়টি উল্লেখ করছি। প্রথমত স্বাস্থবিধি মেনে চলতে হবে। কারণ স্বাস্থই সম্পদ। আর ইংরেজীতে বলে Health is wealth। আর পিরিয়ডের ক্ষেত্রেতো মাস্ট স্বাস্থ্যের প্রতি নজর রাখতে হবে। এই জন্য যে একজন মাকে তার পেটে বাচ্চা ধারণ করতে হবে আর যেই সন্তান তার জীবন, ব্যক্তি, পরিবার, সংসার এবং পৃথিবী সবার জন্য কল্যাণ বয়ে আনতে পারবে। একজন স্ত্রী লোককে তার স্বামীর মনোরঞ্জন করতে হয় এবং সংসার চালাতে হতে হয়, ফলে তার দেহ সুস্থ রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি মানসিক ব্যাপারটি খুব খেয়াল রাখার একটি বিষয়। কারণ মানসিক শান্তি না থাকলে জীবন অচল হয়ে যায়। 

  • গোসল নিয়মিত করতে হবে।
  • যোনি পরিষ্কার রাখতে হয়।
  • প্যাড চেঞ্জ করতে হয় প্রতি ৪-৬ ঘন্টা পর পর।
  • স্যানিটাইজার ব্যবহার করে হাত ধৌত করুন।
  • সুতির কাপড় পরুন।
  • পুরনো কাপড় এভোয়েড করুন ইত্যাদি।

খাদ্যবিধির ক্ষেত্রে যা করণীয় চলুন দেখে নিই।

  1. পর্যাপ্ত পানি খান।
  2. শাক-সবজি এবং ফল-মূল ইত্যাদি খান।
  3. আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং একাধিক নানা জাতীয় ভিটামিন গ্রহণ করুন।
  4. অ্যালকোহল ও ক্যাফেইন থেকে বেঁচে থাকুন।
  5. পেট ব্যথায় ঔষধ খান।
ব্যায়াম করুন। রেস্ট নেন। চাপ ফ্রি লাইফ স্টাইল ড্রাইভ করুন। এবং যেকোনো সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চলুন।

লেখকের শেষ মন্তব্য

মেয়েদের মাসিক হওয়ার লক্ষণ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো এই ব্লগে লিখার চেষ্টা করেছি। প্রিয় পাঠক, আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি মাসিক বা পিরিয়ড এর ব্যাপারগুলো উপলদ্ধি করতে পেরেছেন। আরো এ রকম নিত্য নূতন ব্লগ পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটির প্রতি নজর রাখুন তাহলে উপকারী ও সমৃদ্ধ ব্লগ পেয়ে যাবেন ইনশাআল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url