শক্তি বৃদ্ধির ব্যায়ামের উপকারিতাযোগ ব্যায়াম কি বিষয়টি জানতে এখানে এসেছেন তাই না? যোগ ব্যায়াম এর ইংরেজী
মেডিটেশন আর বাংলায় ধ্যান বা ইয়োগা ও ব্যবহৃত হয়। যোগ ব্যায়াম হচ্ছে শ্বাসের
ব্যায়াম। যেটি করলে নানান উপকারিতা পাওয়া শারীরিক ও মানসিকভাবে।
যোগ ব্যায়ামের বিভিন্ন প্রকার রয়েছে ও এ ব্যায়াম টি করার একাধিক পদ্ধতি ও আসন
রয়েছে। তো চলুন যোগ ব্যায়াম সংশ্লিষ্ট বিষয়ে এক্সপ্লোর করি!
পেজ সূচীপত্রঃ যোগ ব্যায়াম কি সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো জানুন
যোগ ব্যায়াম কি?
যোগ ব্যায়াম কি ব্যাপারটি এখানে আলোচনা করছি। ইংরেজীতে যোগ ব্যায়ামকে ইয়োগা
(Yoga) বলে। এই ব্যায়ামটি প্রথমে ভারত বর্ষে উদ্ভব হয় যেটি শারীরিক, মানসিক
স্বাস্থ্য এবং আধ্যাত্মিক (স্পিরিচুয়্যাল) দিকের উন্নয়নের নিমিত্তে ব্যবহৃত
হয়েছে এবং আজও হচ্ছে। এটির মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে দেহ, মনন এবং আত্মার মাঝে সমতা
বিধান করা। এটি বিভিন্ন উপায়ে করা হয়ে থাকে যেমন প্রাণায়াম ও শিথিলকরণ ইত্যাদি।
যোগ ব্যায়ামের প্রধান উপাদানগুলো
আসন - Asanas: আসন মানে বসার একটা শারীরিক পদ্ধতি যেটি শরীরকে পাওয়ারফুল
করে এবং মনকে নমনীয় করে তোলে।
প্রাণায়াম - Pranayama: এটি শ্বাস-প্রশ্বাস কন্ট্রোল করার একটি
স্ট্রাটেজি বা কৌশল যেটি দেহ ও মনের মাঝে প্রাণ শক্তির ব্যাপারটা নিয়ন্ত্রণ
করে।
ধ্যান - Dhyana: এটি একটি অনুশীলন যা মেন্টাল পিস বা মানসিক শান্তি এবং
মনোযোগ বাড়ানোর মাধ্যম।
প্রত্যাহার - Pratyahara: এটি আরেকটি কৌশল যেটি ইন্দ্রিয় সংযম মানে
পৃথিবীতে যা ঘটছে তার থেকে মনকে দূরীভূত করা।
ধারণা - Dharana: এটি আরো একটি এমন বিষয় যার মাধ্যমে মনকে নির্ধারিত
পয়েন্ট বা বিষয়ে কেন্দ্রীভূত করা যায়।
ধ্যান - Dhyana: এটি হচ্ছে মূল বিষয় মানে ডিপ বা গভীর ধ্যান দ্বারা মন
শান্ত হয় এবং উচ্চতর স্তরে চেতনা পৌঁছে যায়।
সমাধি - Samadhi: এটি ধ্যানের সর্বোচ্চ বা চূড়ান্ত পর্যায় যেখানে
ব্যক্তির স্পিরিট বা আত্মা মহাজগতের চেতনার সাথে এক হয়ে যায়।
যোগ ব্যায়াম দেহের পেশী এনার্জিফুল করে, সেন্সিটিভিটি বাড়ায়, মেন্টাল প্রেসার
বা মানসিক চাপ কমায় এবং স্বাস্থ্যের নানা উন্নয়ন ঘটায়। এই ব্যায়াম রেগুলার করার
মাধ্যমে ফিজিক্যাল ও মেন্টাল স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে বহাল রাখে।
যোগ ব্যায়াম করার পদ্ধতি
যোগ ব্যায়াম করার পদ্ধতি একাধিক ধাপে বিভক্ত। যোগ ব্যায়াম করার মেইন উপাদানগুলো
সঠিক উপায়ে ফলো করলে খুব ভালো রেজাল্ট পাওয়া যাবে। এখানে যোগ ব্যায়াম করার
জেনারেল একটি পদ্ধতি বর্ণনা করা হলো। এক্ষেত্রে প্রথমে প্রস্তুতি নিতে হবে এরপর
স্টেপ বাই স্টেপ যোগ ব্যায়াম করতে হবে। আর অবশেষে যোগ ব্যায়াম কি
ব্যাপারটিতে একজন যোগ শিক্ষকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
প্রস্তুতি স্বরুপ প্রথমে স্থান নির্বাচন করতে হবে একটা পরিষ্কার স্থান যেখানে
নির্বিঘ্নে যোগ ব্যায়াম করা যাবে। আর যোগ ব্যায়ামের জন্য যোগা মাদুর ব্যবহার
করলে আরাম পাওয়া যাবে। পাশাপাশি আরামদায়ক ও ঢিলেঢালা পোশাক পরিধান করলে ব্যায়াম
করতে কোনো বাধার সম্মুখীন হতে হয় না।
অতঃপর, প্রাথমিক পর্যায়ে শিথিল করণ করতে হবে। এক্ষেত্রে, ইজিওয়েতে বসতে হবে
অথবা, শুয়ে পড়তে হবে। এবং এরপর চোখ বন্ধ করতে হবে এবং স্লোলি শ্বাস নেওয়া ও
ছাড়তে হবে। এবং মেন্টালি নিজেকে প্রিপেয়ার্ড করতে হবে।
এরপর শারীরিক ভঙ্গি বা আসন এর দিকে নজর দিতে হবে। এক্ষেত্রে বিভিন্ন আসন রয়েছে
যেমন মাউন্টেইন পোজ বা তাড়াসন যেটিতে সোজা হয়ে দাঁড়াতে হবে, পা একত্রে রাখতে
হবে এবং হাত দুটি দেহের পাশে রাখতে হবে।
কোবরা পোজ বা ভুজাঙ্গাসন যেটিতে পেটের উপর শুয়ে পড়তে হবে, হাতদ্বয় স্কন্ধের
নিচে রাখতে হবে এবং শরীরকে উপরে তুলতে হবে।
ডাউনওয়ার্ড-ফেসিং ডগ বা অধোমুখ শ্বাসনাসন যেটিতে মাটির উপর হাত-পা রাখতে হবে,
আর কোমরকে এমনভাবে তুলতে হবে যেন দেহ একটা উল্টানো ইংরেজী ভি এর শেপ হয়।
চাইল্ড-পোজ বা বালাসন যেটিতে হাঁটু মুড়ে বসে যেতে হবে আর সম্মুখে ঝুঁকে হাতদ্বয়
সামনে বাড়িয়ে দিতে হবে।
কোর্পস-পোজ বা শবাসন যেটিতে সম্পূর্ণ শিথিল হালতে পিঠের উপর শুয়ে পড়তে হবে এবং
পা ও হাত আলগা করে রাখতে হবে।
এরপর, প্রাণায়াম বা শ্বাস-প্রশ্বাস কন্ট্রোল করতে হবে। এক্ষেত্রে, অল্টারনেট
নোস্ট্রিল ব্রিথিং বা নাড়ি শোধন করতে হবে। পদ্ধতি হচ্ছে এক নাকের ছিদ্র দিয়ে
স্বাস নিতে হবে এবং ছাড়তে হবে এবং নাকের অন্য ছিদ্র বন্ধ রাখতে হবে। এরপর অন্য
ছিদ্রটিতেও একই কাজ করতে হবে। এবং ব্রিথ অফ ফায়ার বা কাপালভাতি করতে হবে মানে
দ্রুত ও জোরে জোরে শ্বাস নিতে হবে এবং ছাড়তে হবে।
এরপর, মেডিটেশন বা ধ্যান করতে হবে। এক্ষেত্রে, কমফোর্ট অবস্থানে বসতে হবে এবং
চোখ বন্ধ করতে হবে। এরপর মনোযোগ দিতে হবে শ্বাস-প্রশ্বাস্বের উপর। এরপর, কোনো
নির্দিষ্ট শব্দ বা বাক্য উচ্চারণ করা যেতে পারে।
এরপর, রিলাক্সেশন বা শিথিলকরণ করতে হবে। এক্ষেত্রে, শেষ করার পূর্বে অল্প
কিছুক্ষণ শবাসনে শুয়ে থাকতে হবে। আর পূরোপুরি শিথিল করণ করতে হবে এবং ধীরগতিতে
শ্বাস নিতে হবে এবং ছাড়তে হবে।
অবশেষে, একজন যোগ শিক্ষকের নিয়মিত পরামর্শ নিতে হবে যে কিভাবে নিয়মিত
প্র্যাক্টিস করতে হবে, শরীরের সীমা বুঝে ধীরে ধীরে আসন ও প্রাণায়াম এর টাইম
বাড়াতে হবে এবং আর যোগ ব্যায়াম এর ব্যাপারে শিক্ষকের সাজেশন অ্যাকসেপ্ট করতে
হবে।
যোগ ব্যায়ামের লক্ষ্য কি?
যোগ ব্যায়ামের লক্ষ্য কি ব্যাপারটি এখন আলোচনা করছি। যোগ ব্যায়ামের লক্ষ্যগুলো
বহুমাত্রিক হয়ে থাকে। এর দ্বারা শরীরিক, মানসিক এবং আত্মিক বহু উপকার আসে।
শারীরিক সুস্থতা যেমন শরীর শক্তিশালী, নমনীয়তা, পেশী ও অঙ্গ-প্রতঙ্গের
কার্যকারিতা বাড়ে। পাশাপাশি ব্লাড সঞ্চালন ও হজম প্রক্রিয়া বাড়ে।
মানসিক প্রশান্তি বাড়ে যথা- মেন্টাল প্রেসার, অ্যাঞ্জাইটি ও ডিপ্রেশন হ্রাস
করে। মাইন্ডকে শান্ত ও সজাগ রাখে। মেডিটেশনের মাধ্যমে অ্যাটেন্টিভ ও ফোকাস
বৃদ্ধি পায়। আধ্যাত্মিক উন্নয়ন বাড়ে। এক্ষেত্রে, আত্মচেতনা ও আত্মবোধ বাড়ায়।
প্রান শক্তির ডেভলপমেন্ট হয় যার মাধ্যমে দৈহিক চক্র এবং পাওয়ারের সেন্টারগুলো
সক্রিয় হয়।
ব্যক্তিগত উন্নতি হয় মানে শৃঙ্খলা ও স্বনির্ভরতা বৃদ্ধি পায় এবং আত্মিক লক্ষ্য
ও উদ্দীপনাগুলো বেড়ে যায়। আর সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধগুলো যেমন দায়িত্বশীলতা,
সহানুভূতি, সত্য এবং অহিংসা দূর হয়।
সকালে যোগ ব্যায়াম
সকালে যোগ ব্যায়াম এর ব্যাপারটি এখন আলোচনা করছি। সকালে ব্যায়ামের একাধিক
উপকারিতা রয়েছে। এখানে শরীর, মন ও আধ্যাত্মিক উন্নতি হয়। শরীরের নানাবিধ
রোগ-ব্যাধি দূর হয়, মানসিক দুঃখ-হতাশা দূর হয় এবং প্রশান্তি লাভ হয়।
এক্ষেত্রে,
সঠিক উপায়ে বসে যোগ ব্যায়াম করতে হবে। সকালে ব্যায়ামটা করলে সারাদিন ভালো যাবে।
সারাদিন কাজ করতে শক্তি পাওয়া যাবে। মানসিকভাবে বিভিন্ন দুঃখ দূর হয় এবং
প্রশান্তির সাথে চলা যাবে। আর আত্মিকভাবেও আত্মার শান্তি আসে ও সব ধরণের হতাশা
চলে যায়।
যোগ ব্যায়াম করার উপকারিতা
যোগ ব্যায়াম করার উপকারিতা নিয়ে এখানে লিখছি। আমরা ইতিঃমধ্যেই লিখেছি দৈহিক,
মনগত ও আত্মিক উপকার ঘটে এই যোগ ব্যায়ামের মাধ্যমে। আরো যে উপকারগুলো হয় তা
নিম্নে পেশ করছি।
প্রথমতঃ শারীরিক উপকারিতাগুলো লিখছি। যথা-
- নমনীয়তা বৃদ্ধি।
- শক্তি ও সহ্যক্ষমতা বাড়ে।
- ভঙ্গি ও অঙ্গের অ্যাটিচিউডের উন্নতি হয়।
- ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ে।
- হজমক্রিয়ার উন্নয়ন হয়।
- শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা বাড়ে।
- ভারসাম্যতা ও সমন্বয় বৃদ্ধি পায়।
দ্বিতীয়তঃ মানসিক উপকারিতাগুলো লিখছি। যথা-
- মানসিক চাপ ও এঞ্জায়টি দূর হয়।
- মানসিক প্রশান্তি আসে।
- মনোযোগ ও স্মরণশক্তির উন্নতি হয়।
- মনের স্থিতি ও বিলিভ সিস্টেমের উন্নয়ন।
- মানসিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি পায়।
স্পিরিচুয়াল বা আধ্যাত্মিক উপকার হয়। যথা-
- আত্মচেতনা বৃদ্ধি।
- আত্মা ও মনের শান্তি।
- আভ্যন্তরীণ শক্তি বৃদ্ধি।
- আধ্যাত্মিক উপলব্ধি বৃদ্ধি।
এছাড়াও, সামগ্রিকভাবে যে উপকারগুলো হয়ে থাকে সেগুলো হচ্ছে শারীরিক
সমষ্টিগত সুস্থতা অর্জন হয়, সুখকর জীবনধারার উন্নতি হয় এবং
ব্যক্তিগত সেলফ ডিসিপ্লিন ইত্যাদি বৃদ্ধি পায়।
ইয়োগা করার সঠিক সময়
ইয়োগা করার সঠিক সময় নিয়ে এখন লিখছি। এটিকে অবশ্যই যোগ ব্যায়াম বলা হয়। এই যোগ
ব্যায়াম করার বিভিন্ন সময় রয়েছে। যেমন এটি সকালেও করা যায় আবার দুপুরেও করা যায়
আবার সন্ধা ও রাতেও যোগ ব্যায়াম করা যায়। সকালে ব্যায়াম করলে শরীর ও মন সারাদিন
সজীব ও সতেজ থাকে।
আবার দুপুরে যোগ ব্যায়াম করলে লাঞ্চ করার পর হজম প্রক্রিয়ার
উন্নতি হয়। আর সন্ধ্যায় ব্যায়াম করলে দৈনিক চাপ হতে মুক্তি হয়, রাতের ঘুমের
উন্নতি হয় এবং শরীরের নমনীয়তা বা জয়েন্টগুলো কার্যকরী হয়।
যোগ ব্যায়াম কত প্রকার
যোগ ব্যায়াম কত প্রকার ব্যাপারটি এখন ব্যক্ত করছি। যোগ ব্যায়াম করার মাধ্যমে
শরীর, মন এবং আত্মার যে উপকারগুলো হয় তার জন্য বিভিন্ন কৌশল রয়েছে। নিম্নে যোগ
ব্যায়ামের প্রকারগুলো দেওয়া হলো।
- হঠ যোগ
- ভক্তি যোগ
- জ্ঞান যোগ
- কর্ম যোগ
- রাজ যোগ
- কুণ্ডলিনী যোগ
- অষ্টাঙ্গ যোগ
- বিক্রম যোগ
- ইয়িন যোগ
- আইয়েনঙ্গার যোগ
এবং আরও যে ব্যায়ামগুলো রয়েছে তা হচ্ছে যথা-
- ভিন্ন্যাস যোগ
- আনন্দ যোগ
- ভিজামুক্তি যোগ
- অন্যাসার যোগ ইত্যাদি।
আসন কত প্রকার ও কি কি?
আসন কত প্রকার ও কি কি তা এখানে পেশ করছি। আসন এর বৈচিত্রময় রকম বা প্রকার
রয়েছে এবং প্রতিটির জন্য স্বয়ং কিছু উপকারিতা রয়েছে।
দাঁড়িয়ে কিছু আসন রয়েছে যেমন-
- তাড়াসন
- বৃক্ষাসন
- উত্তিত ত্রিকোণাসন
বসে কিছু আসন রয়েছে যেমন-
- পদ্মাসন
- বজ্রাসন
- পশিমোত্তানাসন
শুয়ে কিছু আসন রয়েছে যেমন-
- শবাসন
- সেতু বন্ধাসন
- পবনমুক্তাসন
উলটানো কিছু আসন যেমন-
- সিরসাসন
- সর্বাঙ্গাসন
- অধোমুখ শ্বানাসন
প্রণাম বা ভঙ্গিচ কিছু আসন রয়েছে যথা-
বাঁকানো কিছু আসন রয়েছে যথা-
- অর্ধ মৎসেৎন্দ্রাসন
- মারিচিয়াসন
ভারসাম্য কিছু আসন যথা-
অন্যান্য কিছু আসন যথা-
যোগ ব্যায়ামের গুরুত্ব
যোগ ব্যায়ামের গুরুত্ব অপরিসীম। এ ব্যায়ামের দ্বারা আত্মার সুস্থতা থেকে
শুরু করে শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন উপকারিতা হাসিল হয়। এ ব্যায়ামের মাধ্যমে
রক্ত সঞ্চালন সুন্দর হয়। হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি হয়।
শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষমতা
বৃদ্ধি পায়। ওজন নিয়ন্ত্রণ হয়। ব্যথা ও অস্বস্তি কমে। মনের চাপ ও উদ্বেগ হ্রাস
পায়। মেধা ও মনোযোগ বৃদ্ধি পায়। আত্মবিশ্বাস উন্নত হয়। আত্মচেতনা, মনের শান্তি
ও আধ্যাত্মিক বোধ উন্নত হয়।
লেখকের শেষ মন্তব্য
যোগ ব্যায়াম কি এ সংশ্লিষ্ট নানা ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করেছি এই ব্লগটির মধ্যে।
প্রিয় পাঠক, উক্ত আর্টিকেলটিতে যোগ ব্যায়াম সংক্রান্ত যোগ ব্যায়ামের যে পরিচয়,
পদ্ধতি এবং উপকারগুলো লিখেছি সেগুলো পড়ে আপনি যোগ ব্যায়াম সম্পর্কে বিষয়টি
স্পষ্টভাবে বুঝতে পেরেছেন এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আরো এরকম নিত্য নূতন আর্টিকেলে
পেতে আমাদের সাথেই থাকুন ইনশাআল্লাহ্।
আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url