৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার পূর্ণাঙ্গরুপে জেনে নিন
মোবাইল ফোন ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকগুলো 2024৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও তার ব্যবহার সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ রূপে জেনে নিন আজকের আর্টিকেলে। প্রিয় পাঠক, শিক্ষায় প্রযুক্তির ব্যবহার ও পিছিয়ে নেই।অন্যান্য ক্ষেত্রে যেমন প্রযুক্তির ছোঁয়া লেগেছে শিক্ষার ক্ষেত্রেও প্রযুক্তির ব্যবহার সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছে।
কারণ, আজ প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে শিক্ষক এবং ছাত্র উভয় শ্রেণীর খুব বেশি থেকে বেশি উপকৃত হচ্ছে। চলুন ব্লগটিতে শিক্ষার ক্ষেত্রে পাঁচটি প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার নিচে আলোচনায় জানাচ্ছি।
পেজ সূচীপত্রঃ ৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার এবং তৎসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে জানুন৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম
৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম সম্পর্কে আপনাকে জানাবো এই জায়গাতে সম্মানিত পাঠক। ২০২৪ সালের এই সময়ে এসে আপনাকে জেনে রাখতে হবে যে প্রযুক্তির ব্যবহার কোন জায়গাতেই কম নয়। যেমনিভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে বিজ্ঞানের আবিষ্কারের সহযোগিতায় অনুরূপভাবে প্রযুক্তি ব্যবহার হচ্ছে শিক্ষাঙ্গনে বা বিদ্যালয়ে। এক্ষেত্রে, ছাত্র-ছাত্রী এবং শিক্ষক উভয়ের জন্য অনেক সুবিধার দিক দিগন্ত খুলে দিয়েছে। নিম্নে শিক্ষায় ৫টি প্রযুক্তির নাম ও এগুলোর ব্যবহার নিয়ে জানাচ্ছি।
গুগল ক্লাসরুম
৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম এর একটি হচ্ছে গুগল ক্লাস যেটি শিক্ষার এক অনন্য প্লাটফরম, যেখানে একজন শিক্ষক অনলাইনে গুগলের একটি প্রোডাক্ট বা প্ল্যাটফর্ম যার নাম হচ্ছে আর ক্লাস রুম ডট গুগল ডট কম ব্যবহার করে একটি ক্লাসের নাম, সাবজেক্টের নাম, রুম নাম্বার ইত্যাদি প্রদান করার পরে google ক্লাসরুম কোড দিয়ে থাকে, আর এই কোডটি শিক্ষক তার ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে শেয়ার করলে এই জায়গাতে শিক্ষক ছাত্র সবাই একত্র হয়ে অফলাইনের মত ক্লাস করতে পারে। আর এটি হচ্ছে গুগল ক্লাস রুমের ব্যবহার ও সুবিধা।
আরো পড়ুনঃ শরীর দুর্বল হলে কি ভিটামিন খেতে হবে যেটি না জানলে নয়
গুগল ক্লাসরুমের বিস্তারিত ব্যবহারঃ গুগল ক্লাসরুম বিভিন্ন সুবিধা দিয়ে থাকে। যেমন ছাত্ররা ক্লাস করার পরে ওই ক্লাসের ভিডিও ফাইল, রেকর্ডেড ফাইলগুলো ক্লাসরুমে আর্কাইভের ভিতরে জমা থাকে।ছাত্রছাত্রীরা এখানে পরবর্তীতে একসেস নিয়ে ক্লাসটা পুনরায় দেখতে পারে। গুগল ক্লাসরুমে শিক্ষক ছাত্রদের বিভিন্ন রিভিউ নিতে পারে এবং দিতে পারে। আবার এই google ক্লাসরুমে ক্যালেন্ডারও রয়েছে যেটাকে সামনে রেখে শিক্ষক এবং ছাত্র ছাত্রীরা ক্লাসের তারিখ মেনটেইন করতে পারে ইত্যাদি।
ডিজিটাল প্যাডস
৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম এর দ্বিতীয়টির হচ্ছে ডিজিটাল প্যাডস যেটি বিভিন্ন ক্ষেত্রেই প্রয়োজন পড়তে পারে। ডিজিটাল ফ্যাট হচ্ছে বিভিন্ন শিক্ষা ক্ষেত্রে অফলাইনে লেখার জন্য যেমন খাতার দরকার তদ্রূপ অনলাইনে লেখার জন্য ডিজিটাল প্যাডস প্রয়োজন পড়ে। আর এই প্যাডটির দ্বারা বিভিন্ন বিভিন্ন শিক্ষা বিষয়ক কাজকর্ম সম্পন্ন হয়ে থাকে। এবং এটি ডিজিটালি ব্যবহার করে শিক্ষার মানকে বহুগুনে বাড়িয়ে দেয়। কারণ অফলাইনে একজন ছাত্র বা শিক্ষক যত দ্রুত একটি কলম দ্বারা লিখতে পারবে তার চেয়ে বেশি দ্রুত এবং সুন্দর করে ডিজিটাল প্যাডের মাধ্যমে লিখতে পারবে।
ডিজিটাল প্যাডের ব্যবহারঃ ডিজিটাল প্যাডকে একটি কম্পিউটার ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ এর সাথে সংযুক্ত করে হিসাব নিকাশের বিভিন্ন কাজ করা হয়। আবার স্বাক্ষর দেওয়ার কাজ করা হয়, আবার এখানে শিশুরা বিভিন্ন স্ক্র্যাচ করতে পারে, ড্রয়িং করতে পারে এরপরে আঁকা কি করতে পারে, এমনকি খুব সুন্দর করে বিভিন্ন ধরনের ফুল ফলের গাছ ডিজাইন করা যায়। বিশেষ করে যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন করে তাদের জন্য শিক্ষা ক্ষেত্রে খুব দক্ষতার সাথে ব্যবহার করে বৈচিত্র্যময় ডিজাইন ফুটিয়ে তোলে।
ট্যাবলেটস
৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম এর তৃতীয়টি হচ্ছে ট্যাবলেট যেটি একটি স্মার্টফোন বা মোবাইল ফোন এর মতোই।এই ট্যাবলেট ট্যাব নামেও পরিচিত। ট্যাবলেট টিকে সাধারণত ট্যাবলেট কম্পিউটার ও বলা হয়েছে। ট্যাবলেট বা ট্যাবটি সাধারণত 7 ইঞ্চির হয়ে থাকে বা এর চেয়ে বেশ কমও হতে পারে বর্তমানে আধুনিক আবিষ্কারের কারণে। আর এই ট্যাবলেট কম্পিউটার টি মোবাইল ফোনে থেকে কিছুটা আকারে বড় হয়ে। ট্যাবলেটটির বিল্ট-ইন কী-বোর্ড এর মাধ্যমে বিভিন্ন লেখালেখির কাজ করা হয় আবার তার সাথে ভার্চুয়াল কিবোর্ড এর মাধ্যমেও লেখালেখির কাজ করা যেতে পারে।
ট্যাবলেটেসের বিশেষ ব্যবহারঃ বর্তমান সরকারের দিকবিজয়ী সুন্দর এক উদ্যোগের মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে স্কুল বিদ্যালয়ে, এবং বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ট্যাবলেট প্রদান করতেছে। যেটির ভিতর বিদ্যালয়ের অনলাইন টেক্সট বুকের সমন্বয় এবং সমাহার রয়েছে। অনলাইন ই-বুক বা পিডিএফ ব্যবহার করে ছাত্রছাত্রীরা এই ট্যাবলেটের মাধ্যমে তাদের লেখাপড়া চালিয়ে যেতে পারবে। ট্যাবলেটের বিশেষ এই সুবিধা যে ছাত্রছাত্রীরা যেন ই-বুক বা অনলাইন বইগুলি পড়ে তাদের শিক্ষাকে ত্বরান্বিত করতে পারে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম আরো একটি আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম চিন্তা শক্তি বা বুদ্ধিমত্তাও বলা হয়ে থাকে এটিকে। প্রযুক্তির বিপ্লবের ফলে এ আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নামক প্রযুক্তিকে এমনভাবে তার ভিতরে বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামিং এবং কোডিং সিস্টেম ঢুকানো হয়েছে যেটির কারণে অনেক বিষয় খুব স্বল্প সময়ের ভিতরে সমাধান এবং উদ্ধার হয়ে যাচ্ছে। আর যে কেউ ইচ্ছা করলে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে বিভিন্ন তথ্য এবং ও উপাত্ত নিমিষেই বের করতে পারে।
শিক্ষা ক্ষেত্রে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর ব্যবহারঃ আর ছাত্রছাত্রীরা ইচ্ছে করলে বা চাইলে তাদের শিক্ষার বিভিন্ন লেসন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে পারে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর মাধ্যমে। ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের বিভিন্ন লেসন এবং বিভিন্ন এসাইনমেন্ট খুব দ্রুত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও যুক্তি প্রয়োগ করে সমাধান আনতে পারে। তাই নয় শিক্ষকগণ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রছাত্রীদেরকে পাঠদান এর জন্য পাঠ্য পুস্তকের বিভিন্ন চ্যাপ্টার সম্পর্কে ধারণা নিয়ে সুন্দরভাবে পাঠদান করতে পারেন। আবার ছাত্রছাত্রীরা রচনা, অনুচ্ছেদ বা প্যারাগ্রাফ খুব স্বল্প সময়ে বিভিন্ন আঙ্গিকে তৈরি করতে পারে।
গ্যামেফিকেশন
৫টি শিক্ষা প্রযুক্তির নাম এর আরো একটি হচ্ছে গ্যামিফিকেশন মানে গেম কিংবা খেলার মাধ্যমে যে কোন ক্ষেত্রে ভীষণভাবে ব্যস্ত রাখা। যেমন বিভিন্ন ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় গেম প্রযুক্তি ব্যবহার করার মাধ্যমে কাস্টমার বা ভোক্তাদের ব্যস্ত রাখা। অথবা যেকোনো জায়গাতে সেটি ব্যবসাক্ষেত্র হোক, বিদ্যালয়ে হোক বা বা কাজের যে কোন বিশেষ ক্ষেত্রে এবং যেটা ইন্টারনেট মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদেরকে নির্দিষ্ট কাজে উৎসাহিত বা উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে আকর্ষণ সৃষ্টি করা।
বিদ্যালয়ে গ্যামিফিকেশনের ব্যবহারঃ ছাত্র-ছাত্রীদেরকে অনলাইনে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে যেখানে ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন মেন্টর টিচার বা শিক্ষকের মাধ্যমে লেখাপড়া করে বা তাদের শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যায় সেই জায়গায়, বিশেষ করে আর ছোট ছাত্র ছাত্রীদেরকে নির্দিষ্ট লেখাপড়ায় মনোযোগ সৃষ্টি করার জন্য গেমিফিকেশন নামক এক ধরনের গেমের প্রযুক্তি ব্যবহার করা। এমনকি বড় ছাত্র-ছাত্রীদেরও মনোযোগ ধরে রাখার জন্য গেমিফিকেশনের বা খেলা প্রযুক্তি ব্যবহার করে তাদের স্টাডিতে মেন্টালিটি স্থির রাখা হয়।
কয়েকটি আধুনিক প্রযুক্তির নাম
কয়েকটি আধুনিক প্রযুক্তির নাম নিয়ে এই জায়গাতে লেখার চেষ্টা করছি। সম্মানিত পাঠক, বর্তমান যুগ যত এগোচ্ছে, সময় যত গড়াচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির আবিষ্কার ততই উন্নত হচ্ছে এবং বৃদ্ধি পাচ্ছে। তো এখানে আপনাকে আরো কয়েকটি আধুনিক প্রযুক্তির নাম বলবো যেগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও ব্যবহারযোগ্য এবং কার্যকরী। চলুন জেনে নেই আধুনিক প্রযুক্তির কয়েকটি নাম যেগুলোর নিচে লিখছি।
- ব্লক চেইন
- 5G প্রযুক্তি
- ক্লাউড কম্পিউটিং
- ভার্চুয়াল বাস্তবতা বা VR
- অগমেন্টেড রিয়েলিটি বা AR
- 3D প্রিন্টিং
- নানো প্রযুক্তি
- আইয়োটি (IoT)
- ক্লিনটেক
- রোবটিক্স
চিকিৎসা প্রযুক্তির নাম
চিকিৎসা প্রযুক্তির নাম ব্যাপারটি নিয়ে এখন আপনাকে জানানোর চেষ্টা করছি। চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রযুক্তির ব্যবহার প্রায় অনেক আগে থেকেই শুরু হয়েছে তবে বর্তমান এই সময়ে এসে আপনি যখন পোস্টটি পড়ছেন ২০২৪ সাল চিকিৎসায় প্রযুক্তির ব্যবহার আরো বহুগুনে বৃদ্ধি পেয়েছে। তো চলুন জেনে নেই বর্তমানে চিকিৎসায় যে সমস্ত প্রযুক্তিগুলো ব্যবহার হয় তার নামগুলো। নিম্নে নামগুলো সুস্পষ্টভাবে লেখা হলো-
- ডেইলি হেলথ এবং টেলিমেডিসিন
- মেশিন লার্নিং
- ন্যানোমেডিসিন
- স্মার্ট ইমপ্লান্ট
- 3D বায়োপ্রিন্টিং ইত্যাদি।
প্রযুক্তির নাম ও কি কাজে ব্যবহৃত হয়
প্রযুক্তির নাম ও কি কাজে ব্যবহৃত হয় সম্পর্কে এখানে আরো কিছু জানানোর চেষ্টা করছি। আমরা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন প্রযুক্তি, আধুনিক প্রযুক্তি এবং চিকিৎসা প্রযুক্তি নাম ও ব্যবহার সম্পর্কে জানায়েছি।ওইগুলো ছাড়াও এই জায়গাতে আরো কিছু প্রযুক্তির নাম ও ব্যবহার লিখছি যেগুলো নিত্য প্রয়োজনীয় এবং সদা ব্যবহৃত হয় এবং সাথে সাথে অত্যন্ত কার্যকরী। তাহলে চলুন জেনে নেই নির্দিষ্ট কিছু প্রযুক্তির নাম ও কি কাজে ব্যবহার হয় সেগুলো।
মোবাইলঃ এটি কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ করা, মেসেজ করা এবং অডিও ভিডিও শোনা ইত্যাদি। আবার এটি আধুনিক সভ্যতার অনেক বড় এবং সুপার আবিষ্কার, কারণ, এর দ্বারা কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ করা যায়। একটু বেশি দাম দিয়ে নিলে আরো বেশি সুবিধা পাওয়া যায়।
টেলিফোনঃ এ যন্ত্রটি তার যোগে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যোগাযোগ করতে ব্যবহার হয়। এটি মোবাইল আসার আগে এসেছিল এবং যোগাযোগ ক্ষেত্রে প্রথমেই বিপ্লব ফেলে ছিল।
ওয়াইফাইঃ এই যন্ত্রটিও তার যোগে ডাটা সেন্টার থেকে বিভিন্ন ডাটা ও তথ্য এবং উপাত্ত সরবরাহ করে। এটি মোবাইল ডাটার চেয়ে অনেক সাশ্রয়ী, ডেটা বেশি ব্যবহার করলেও খুব বেশি ডেটা লস হয় না।
ইউটিউবঃ এটি একটি ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপ প্রযুক্তি যেখানে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও দেখা যায় এবং ভিডিওগুলো দেখে অনেক বিষয়ে জ্ঞান নেওয়া হয়। যেকোনা সমস্যা নিয়ে ইউটিউবে সার্চ করেল কেউ না কেউ এটির সমাধান দিয়ে রেখেছে।
ফেসবুকঃ এটিও একটি ওয়েবসাইট এবং তার একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপও রয়েছে যেখানে বিভিন্ন কাজকর্ম করা হয় ভিডিও দেখা, বিভিন্ন ধরনের পোস্ট করা, মার্কেটিং করা এবং যোগাযোগ করা ইত্যাদি।
আলট্রাসনোগ্রাফিঃ এই যন্ত্রের মাধ্যমে এক ধরনের হালকা সাউন্ডের ব্যবহার করে শরীরের রোগ নির্ণয় করা হয়। বিশেষ করে গর্ভবতী নারীদের পেটের সমস্যা এমনকি ছেলেমেয়ে সবার পেট ব্যথা হলে, পেটে কি সমস্যা হল বিষয়টি জানার জন্য আলট্রাসনোগ্রাফির ব্যবহার করা হয়।
ইসিজিঃ এটির মাধ্যমে বক্ষের মাঝের কী সমস্যা, কেন বেশি বেশি স্পন্দন হচ্ছে এবং কেনইবা ব্যথা হচ্ছে এগুলোর এ ইসিজির মাধ্যমে নির্ণয় করা হয়।
আরো পড়ুনঃ সবচেয়ে উপকারী ব্যায়ামগুলো কী যেগুলো খুবই গুরত্বপূর্ণ জানুন
পেনড্রাইভঃ এটির বিভিন্ন তথ্য ও উপাত্ত এর ভিতরে করে বিভিন্ন জায়গায় বহন করে নেওয়া যায়। যদিও ডিভাইসটি অত্যন্ত ছোট তথাপি এটিতে কতে বড় বড় ভিডিও তাতে ঢুকিয়ে নিয়ে খুব সহজেই হাতে করে নিয়ে আপনার বন্ধুর বাসা থেকে হোক বা অন্য যেকোনো জায়গা থেকে আনা যায় এরপরে নিজের কম্পিউটারে এক্সেস নিয়ে উপভোগ করতে পারবেন।
হেডফোনঃ হেডফোন হচ্ছে আজ মানুষ প্রাইভেটলি একাকী অনেক কিছুই শুনতে পারবে। কারণ, এই যন্ত্রটি নির্দিষ্ট মোবাইল বা কম্পিউটারে ঢুকিয়ে সে যা দেখবে বা শুনবে তা দুনিয়ার কেউ আর শুনতে পারবেনা এটা হচ্ছে এমনি এক যন্ত্র। বর্তমানে ব্লটুথ হেডফোন বের হয়েছে যেটা আপনার কানে লাগিয়ে রাখলেও অনেকেই বুঝতে পারবেনা।
নতুন প্রযুক্তির নাম
নতুন প্রযুক্তির নাম সম্পর্কের লিখছি। সুপ্রিয় সম্মানিত স্নেহের ও শ্রদ্ধেয় পাঠক, আপনাদের জানাতে চাচ্ছি যে আমরা এই ব্লগটির মধ্যে প্রযুক্তির বিভিন্ন নতুন পুরাতন নাম এবং বেশ কিছু ব্যবহার নিয়েও লিখার চেষ্টা করুন। তাছাড়াও নতুন প্রযুক্তির নাম এই শিরোনাম আরো কিছু প্রযুক্তি এখানে সিরিয়ালি লিপি চরণ করছে যেগুলো জানা খুবই দরকারি।
তো চলুন জেনে নেই নিম্নে বর্ণিত লিস্টের মাঝে যেগুলো খুবই গুরত্বপূর্ণ এবং জেনে রাখা প্রয়োজনীয়।
- চশমার ভেতরে স্মার্টফোন
- স্বয়ংক্রিয় ড্রাইভিং গাড়ি
- ডিজিটাল ট্রান্সলেটর
- বাল্বের ভিতর সিসি ক্যামেরা
- হলোগ্রাফিক ডিসপ্লে উদ্ভাবন
- সিক্স জি নেটওয়ার্ক ট্রায়াল
- সলিড স্টেট ব্যাটারি ব্রেকথ্রু
- স্থানিক কম্পিউটিং ইত্যাদি
আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url