ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে জানতে পড়ুন
লিড জেনারেশন কিফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে বিষয়টি জানতে এখানে
এসেছেন তাই না? প্রিয় পাঠক, ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য বর্তমানে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়
মার্কেটপ্লেস হলো ফাইভার। যেখানে ফ্রিতে কাজ পাওয়া যায় এবং ছোট থেকে অনেক বড়
অ্যামাউন্টের কাজ করা যায়।
আর এটি ভাইভার নামে নাম করণ হয়েছে এই জন্য এখানে প্রথমে ৫ ডলার এ কাজগুলো বেশি
পাওয়া যেত। যদিও বর্তমানে অনেক হাই ডিমান্ডের কাজ রয়েছে। ফাইভার এর বিভিন্ন কাজ
নিম্নে জানাবো।
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে প্রিয় পাঠক
বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ফাইভার মার্কেটপ্লেসে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ
রয়েছে যেগুলোর যেকোনো একটিতে স্কিলস বা দক্ষতা অর্জন করতে পারলেই আপনি
অনেক কিছু করতে পারবেন। কারণ এ ফাইভার মার্কেটপ্লেস এর কাজগুলো অত্যন্ত
ডিমান্ডফুল বা চাহিদা সম্পন্ন।
আরো পড়ুনঃ ঘরে বসে আয় করার ১০টি নিশ্চিত ও বিশ্বস্ত উপায় জেনে নিন
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে যে কাজগুলো রয়েছে সে কাজগুলো এই জায়গায় জানতে
পারবেন। চলুন জেনে নেই ফ্রিল্যান্সিংয়ে ইনকাম করার জন্য ফাইভার
মার্কেটপ্লেসের গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো। আর্টিকেল এবং ব্লগ পোস্ট, অনুবাদ,
সম্পাদনা, ওয়েবসাইট কন্টেন্ট লেখা, স্ক্রিপ্ট লেখা, প্রোডাক্ট ডিসক্রিপশন
ইত্যাদি। লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, টি শার্ট ডিজাইন, ছবি এডিটিং,
ইন্টেরিয়র ডিজাইন, সোশ্যাল মিডিয়া ডিজাইন ইত্যাদি।
ভিডিও এডিটিং, ক্যারেক্টার অ্যানিমেশন। এসইও, ভিডিও মার্কেটিং, সোশ্যাল
মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি। অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট, ওয়েব
ডেভেলপমেন্ট, এইচটিএমএল এবং সিএসএস development, ওয়ার্ডপ্রেস উইক্স এবং
শপিফাই ডেভেলপমেন্ট, জাভা স্ক্রিপ ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি। এছাড়াও আরো হাজার
হাজার কাজ রয়েছে যেগুলো জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং যুগোপযোগী।
ফাইভার মার্কেটপ্লেস পরিচিতি
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে এ শিরোনামটির
মধ্যে একটি হচ্ছে ফাইভার মার্কেটপ্লেস পরিচিতি। ফাইভার মানে হচ্ছে ৫ ডলারের
যে মার্কেটপ্লেস এ কাজ পাওয়া যায়। আর এটি ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ২০১০
সালের ফেব্রুয়ারিতে ইজরাইলের একটি কোম্পানি সর্বপ্রথম চালু করেছে। এখানে
প্রথমেই ৩০ লক্ষ সেবা বা সার্ভিস অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। মার্কেটপ্লেসটির নাম
দিন যত যাচ্ছে নতুন পুরাতন এবং যারা কাজ করে না তাদের কাছেও তত দ্রুত
ছড়িয়ে পড়ছে।
ফাইভারে অনেক দেশি-বিদেশি ফ্রিল্যান্সার মন খুলে কাজ করছে এবং নিম্ন থেকে
উচ্চমানের ডলারের কাজ করে ইনকাম জেনারেট করছে। ফাইভার বিশ্বের মধ্যে যদি
পাঁচটি নাম করা ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস থেকে থাকে তাহলে পাঁচটির মধ্যে
একটি হবে। ফাইভার মার্কেটপ্লেস খুবই স্বনামধন্য এবং বিখ্যাত একটি ওয়েবসাইট
যেটি বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সার উভয়ের জন্যই খুবই লাভজনক। এখানে ক্লায়েন্ট
বা গ্রাহকরা সহজেই কাজ করিয়ে নেওয়ার জন্য ফ্রিল্যান্সার বা মুক্ত
পেশাজীবী কাজকারী পেয়ে থাকে। ফ্রিল্যান্সাররাও খুব সহজে কাজ খুঁজে
পায়।
ফাইভারে কিভাবে কাজ পাওয়া যায়
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে এ শিরোনামটির
মধ্যে আরো একটি হচ্ছে ফাইভারে কিভাবে কাজ পাওয়া যায়। ফাইভারে বিভিন্নভাবে
কাজ পাওয়া যায় বিশেষ একটি পদ্ধতি হচ্ছে গিগ প্রকাশের মাধ্যমে কাজ নেওয়া।
গিগ বলা হয় একটি প্রপোজাল বা প্রস্তাব যেখানে নিজের স্কিল গুলোকে খুব
সুন্দরভাবে ডিজাইন করতে হয়। আর এই গিগটাকে ডিজাইন করার পরে এসইও করতে হয়।
এরপর এটিকে নিজের প্রোফাইলে পাবলিশ করতে হবে।
পাবলিশ করার পর এর ওপরে চোখ রাখতে হবে চেক করতে থাকতে হবে যেন এটি ডাউন না
হয়ে যায় এবং যেকোনো সময় ক্লায়েন্ট বা বায়াররা সার্চ করলে তাদের সামনে
গিগটা চলে আসতে পারে। ফলে গিগটা দেখে তাদের প্রোফাইলে ঢোকে ডিসক্রিপশন চেক
করে যদি চার্জ দেওয়ার হয় তাহলে দিয়ে দিবে। এক্ষেত্রে সর্বদা সজাগ থাকতে
হবে এবং তাদের প্রশ্নের উত্তরের জন্য বা রিপ্লাইয়ের জন্য বসে থাকতে হবে
যেন দেরি না। তাই রিপ্লাই দিতে দেরি হলেই কাজটি না পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে
এজন্য সদা প্রস্তুত থাকতে হবে।
বর্তমানে ভাইভার মার্কেটপ্লেসে কোন কাজের চাহিদা বেশি?
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে এ শিরোনামটির
মধ্যে আরো একটি হচ্ছে বর্তমানে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কোন কাজের চাহিদা বেশি
বিষয়টি আলোকপাত করছি। ফাইভার মার্কেটপ্লেসে যে কাজগুলো পাওয়া যায় সেগুলো
আমরা ইতিমধ্যেই উল্লেখ করেছি তার মধ্যে যে কাজগুলো সবচেয়ে বেশি চাহিদা
সম্পন্ন সেগুলো অনেক কাজই রয়েছে যেগুলোর কোনটি করা একটু সহজ কোনোটি আবার
একটু মাঝারি ধরনের কোনটি আবার একটু জটিল পর্যায়ের।
কাজগুলো হচ্ছে পর্যায়ক্রমে লিখছি। তো চলুন জেনে নেই চাহিদা সম্পন্ন
কাজগুলো। প্রথম কাজ হচ্ছে লিড জেনারেশন মানে বিভিন্ন তথ্য কালেক্ট করা
বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের জন্য। যেমন ইমেইল, ফোন নাম্বার এবং
অন্যান্য অ্যাড্রেস যোগাযোগের জন্য বা কানেক্ট হওয়ার জন্য ব্যবহার হয়।
দ্বিতীয় কাজটি হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি অর্থাৎ বিভিন্ন ডাটা বা তথ্য সংশ্লিষ্ট
কাজ করা।
যেমন ডাটা মাইনিং, ডাটা স্ক্র্যাপিং, ডাটা ক্লিনিং, ডাটা রিসার্চ ইত্যাদি।
তৃতীয় কাজটি হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং অর্থাৎ এসইও, ওয়ান পেজ এসইও, অফ পেজ
এসইও, ভিডিও প্রমোশন ইত্যাদি। চতুর্থ কাজটি হচ্ছে ওয়েব ডিজাইন অর্থাৎ
এইচটিএমএল এবং সিএসএস ডেভেলপমেন্ট, জাভা স্ক্রিপ্ট ডেভেলপার হওয়া,
ওয়াডপ্রেস, শপিফাই, উইক্স ইত্যাদির ডেভলপার হয়ে কাজ করা। এছাড়াও লোগো
ডিজাইন, ব্যানার ডিজাইন, টি শার্ট ডিজাইন ইত্যাদির কাজ রয়েছে যেগুলো খুবই
চাহিদা সম্পন্ন।
Fiverr থেকে কিভাবে টাক আয় করা যায়?
Fiverr থেকে যেভাবে টাকা ইনকাম বা আয় করা যায় বিষয়টি আলোচনা করছি। প্রিয়
পাঠক, ফাইভার মার্কেটপ্লেস ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন কাজ করে দিয়ে টাকা ইনকাম
করা যায়। যে কাজগুলো করতে হবে সেগুলো আমরা উল্লেখ করেছি এই আর্টিকেলের
মধ্যে। আর কাজগুলো বায়ার দিবে এবং ফ্রিল্যান্সার সেই কাজগুলো করে জমা দিয়ে
আয় করতে পারবে। প্রিয় পাঠক আপনি যদি ফ্রিল্যান্সার জগতে নতুন হয়ে থাকেন
তাহলে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য খুবই উপকারী একটি ওয়েবসাইট মার্কেট প্রাইস
হচ্ছে ফাইভার।
ইনকাম করার কারনা আগ্রহ এই সময় ২০২৪ সালে। ইনকাম বা রোজগার প্রত্যেকেরই
দরকার। বিশেষ করে যারা যুবক সমাজ তাদের যৌবনে অনেক টাকা পয়সা ইনকাম করা
লাগে। কারণ সেই সময় বিয়ে-শাদী করবে, না হয় পরিবারকে সাপোর্ট করবে আর না
হয় বিভিন্ন পড়াশোনার কাজ এর জন্য খরচ করবে। তাই ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে একটা
মুক্ত পেশা নিজে নিজের ঘরে বসে কোন বসের প্যারা ছাড়া যেকোনো সময় ক্লায়েন্ট
বা গ্রাহকদের কাজ করে দিয়ে টাকা পয়সা ইনকাম করতে পারবেন। আর তাই দেরি না
করে সময় নষ্ট না করে ফাইভার সার্চ করে একটা স্কিল সম্পর্কে জেনে দক্ষতা
অর্জন করার পরে ফাইভারে কাজ করতে হবে।
কিভাবে Fiverr প্রোফাইল তৈরী করতে হয়?
যেভাবে ফাইভার প্রোফাইল তৈরি করতে হয় বিষয়টি লিখছি। যেকোনো ওয়েব সাইটে
একাউন্ট করার জন্য যে সমস্ত প্রসেস থাকে বা নিয়ম-কানুন থাকে ফাইভার
একাউন্ট করার জন্য প্রায় একই নিয়ম কানুন তবে কিছু ডিফারেন্স বিষয়ে তো
অবশ্যই রয়েছেই। ফাইভার প্রোফাইল বা একাউন্ট তৈরি করার জন্য বেশ কিছু তথ্য
যেগুলো নিজের সম্পর্কে নিজের জীবন বৃত্তান্ত, নিজের দক্ষতা এক্সপেরিয়েন্স
সম্পর্কে ইত্যাদি বিষয়ে।
এক্ষেত্রে আপনাকে সর্ব প্রথমে একটি ইমেইলের মাধ্যমে একাউন্ট ক্রিয়েট করতে
হবে। এরপরে ইমেইল ভেরিফিকেশন করতে হবে একটি ওটিপি মাধ্যমে যে ওটিপি বা অন
টাইম পাসওয়ার্ড টা ফাইভার পাঠাবে। এরপর একটা পাসওয়ার্ড ক্রিয়েট করতে হবে
পাসওয়ার্ড গুলো অবশ্যই স্ট্রং হতে হবে যেমন ইংরেজি একটা বড় হাতে অক্ষর
কিছু ছোট হাতের অক্ষর, আবার কিছু নাম্বার বা সংখ্যা, আমার কিছু স্পেশাল
ক্যারেক্টার ইত্যাদির মাধ্যমে তাহলে পাসওয়ার্ড টা স্ট্র বা শক্তিশালী
হয়।
এরপরে যে বিষয়গুলো আসবে ওগুলো নির্দিষ্ট বক্সে বা ঘরে পূরণ করতে হবে,
যেমন নিজের ভোটার আইডি কার্ড বা স্মার্ট কার্ড অনুসারে নাম ঠিকানা ইত্যাদি
দিতে হবে। এরপরে ইউজার নেম দিতে হবে, এরপরে সুন্দর একটা ডেসক্রিপশন দিতে
হবে, এরপর স্কিলস বা দক্ষতা গুলো দিতে হবে, এরপরে প্রফেশনাল আর মানের একটি
ছবি দিতে হবে যে আপনার ছবিও হতে পারে আবার একটি লোগো ক্রিয়েট করেও দিতে
পারেন। এরপরে যেগুলো লাগবে সেগুলো পড়ে দিয়ে দিলেই একটা সুন্দর অ্যাকাউন্ট
বা প্রোফাইল তৈরি হয়ে যাবে।
ফাইভার গিগ কি?
ফাইভার গিগ কি বিষয়টি এই জায়গাতে আলোকপাত করছি। ফাইভার গিগ সম্পর্কে
ইতিমধ্যেই মোটামুটি আলোচনা করেছি এরপর এখানে বলছি। ফাইভারে কাজ পাওয়ার
জন্য একটি ব্যানার ডিজাইন করে যার মধ্যে নিজের গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা গুলো
সংক্ষেপে বিয়ে আপলোড করতে হয়। আর এই ব্যানার টিকে এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন
অপটিমাইজেশন করতে হয় তাহলে সার্চ এর ক্ষেত্রে রাঙ্কের ক্ষেত্রে
সুবিধা পাওয়া যায়। আর এই ব্যানারটি হচ্ছে গিগ।
গিগের অপর নাম প্রপোজাল বা প্রস্তাবনা বলা যায়। আপনি একটি গিগ বা
প্রপোজাল নিজের কাজ পাওয়ার জন্য লিখে পাবলিশ করতে হয়। এরকম গিগ যথাক্রমে
সাতটি দেওয়া যায়। একেকটি গিগে এক একটি ভিন্ন ভিন্ন বিষয় লিখে পাবলিশ করা
যায় আবার একই বিষয়ের ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরি লিখে পাবলিশ করা যায়।
সম্মানিত ফিলার্সিং আগ্রহী পাঠক, আপনি যদি ফাইভারে কাজ পেতে চান তাহলে
আপনার গিগটি খুব চমৎকারভাবে সাজাতে হবে,
এক্ষেত্রে গিগ যত প্রফেশনাল মানের এবং আকর্ষণীয় হবে কাজ সম্ভাবনা তত বেশি
থাকবে। আর যদি বলছিলাম সেটি হচ্ছে যে এসইও পারফেক্টলি করতে হবে তাহলেও যে
কোন বায়ার সার্চ করলে আপনার গিগটি প্রথম দ্বিতীয় পেজেই থাকবে যেটিও কাজ
হওয়ার জন্য খুবই মারাত্মকভাবে সাহায্য করবে। প্রোপার ওয়েতে এসইও করে গিগ
প্রদান করুন এবং কাজ নিন আর ইনকাম করুন।
Fiverr থেকে Payoneer এ টাকা স্থানান্তর করতে কত সময় লাগে?
Fiverr থেকে Payoneer এ টাকা স্থানান্তর করতে যত সময় লাগে বিষয়টি লিখছি।
প্রিয় পাঠক, ফাইভার থেকে সরাসরি আপনার ব্যাংক একাউন্টে টাকা আনতে পারবেন না
এই ক্ষেত্রে বিদেশি কোন ব্যাংকের সাহায্য নেই টাকা আনায়ন করতে হবে। বিদেশি
ব্যাংক যেটি জনপ্রিয় বাংলাদেশিদের কাছে সেটি হচ্ছে পেওনিয়ার। আর পেওনিয়ার
থেকে বাংলাদেশের ব্যাংকে আপনি টাকা নিতে পারবেন খুব অল্প সময়ের
মধ্যেই।
আরো পড়ুনঃ অ্যামাজন কিন্ডল ডিরেক্ট পাবলিশিং (কেডিপি) বা সেলফ পাবলিশিং সম্পর্কে জানুন
ফাইভার থেকে পেওনিয়ারে টাকা আনায়নের যে সময়টি সেটি হচ্ছে ২ কর্ম দিবস।
অর্থাৎ দুই দিন নয় দুই কর্ম দিবস, মানে হল ওরা যে সময়গুলোতে কাজ করে ওদের
টাইম বা সময় সে সময়টা যদি ৮ ঘন্টা হয় তাহলে দুইদিন হতে যতদিন সময় লাগে
ততদিন। সর্বোচ্চ সাত দিন। তবে ফাইভারে যখন একটি অর্ডার কমপ্লিট হবে আর এটি ১৪
দিন অর্ডারটির উপর অতিক্রম করবে তখন সেই ডলার টা পেওনিয়ারে আনতে
পারবেন।
মোবাইল দিয়ে ফাইভারে কাজ
মোবাইল দিয়ে ফাইভারে কাজ করা যাবে কিনা বিষয়টি লিখেছি। মোবাইল বা আপনার
হাতের স্মার্টফোনটি দিয়ে ফাইভারে মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে পারবেন। ল্যাপটপ
বা ডেস্কটপ বা কম্পিউটার দিয়ে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করা যতটা সহজ
মোবাইল দিয়ে ততটা সহজ নয়। ইচ্ছা থাকলেই উপায় হয় একটু কষ্ট হলেও বিভিন্ন
ভাবে কাজ করার সম্ভব।
যেকোনো মানুষ একটা আকাঙ্ক্ষাকে বুকের ভিতর ধারণ করে শক্ত পরিশ্রম করলে
অবশ্যই সে সফল হতে পারবে। এক্ষেত্রে আপনিও ব্যতিক্রম হবেন না যদি আপনি
ইচ্ছে করেন যে হাতের স্মার্টফোনটির মাধ্যমে ফাইভার মার্কেটপ্লেসে কাজ করে
টাকা ইনকাম করবেন। তবে চেষ্টা করতে হবে যদি পারা যাই একটি সেকেন্ড হ্যান্ড
হলেও একটা ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ সংগ্রহ করা তাহলে কাজ করাটা খুবই সহজ হবে
সত্যিকার অর্থে।
আর আপনাকে বলব অনেকেই মোবাইল দিয়ে কাজ করে সাকসেস বা সফল হচ্ছে। যেগুলো
আমরা প্রায় সাক্সেস স্টোরি শুনতে পাই বা দেখতে পাই সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে
এবং বিশেষ করে ইউটিউবে। তবে মোবাইল দিয়ে কাজ করা গেলেও সব কাজ করা যায়
না। অনেক এমন কাজ রয়েছে যেগুলো শুধু ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ বা কম্পিউটারেইকরা
যায় মোবাইলে করা যায় না।
তবে মোবাইল থেকে ডেস্কটপ মোডে করে অনেক কাজ করা যায়। তাই ইচ্ছে থাকলে
দ্রুত মোবাইল দিয়ে কাজ করে ইনকাম করার মাধ্যমে একটি ল্যাপটপ নিয়ে বা
সবচেয়ে ভালো হয় একটি ডেক্সটপ হলে যেটিতে আপনি কাজ করে সুবিধা পাবেন সেটি
নিয়ে নিবেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
ফাইভার মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং এর কি কি কাজ রয়েছে বিষয়টি সম্পর্কে নিজের
ভাষায় আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি। তো পাঠক আপনি যদি বুঝে থাকেন বিষয়টি তাহলে
আমাদেরকে সাপোর্ট করবেন এবং সাথেই থাকবেন। তাহলে আরো এরকম নিত্য নতুন ইনকাম বা
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ক ব্লগ বা আর্টিকেল আপনার সামনে নিয়ে হাজির হয়ে যাব
ইনশাআল্লাহ ততক্ষণ ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং নিরাপদে থাকুন। আসলে বিষয়টি
ভালো থাকুন না বলে আল্লাহ ভালো রাখুন বলাই শ্রেয়। তাই আবারও বলছি আল্লাহ
আপনাদের সবাইকে হেফাজতে রাখুন আর আমাদের ব্লগ বা আর্টিকেলের অপেক্ষায় থাকুন
ইনশাআল্লাহ।
আব্দুন নূর আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url